Class 7

কোষ পরিভ্রমণ ২০২৪।সপ্তম শ্রেণী | বিজ্ঞান- অনুশীলন বই

ঘুরতে যেতে কার না ভালোো লাগে! আমরা যেমন নতুন জায়গা ঘুরে ঘুরে দেখি, আমাদের বা অন্য কোনো জীবের কোষের ভেতরে ছোট্ট হয়ে ঢুকে গিয়ে যদি কোষের ভেতরটাও এভাবে ঘুরে ঘুরে দেখা যেত তাহলে কেমন হতো? যেহেতু সত্যি সত্যি সেটা সম্ভব নয় তাই এই অভিজ্ঞতায় বিভিন্ন ধরনের কোষের মডেল বানিয়ে সেখানে ঘুরে আসব…

প্রথম ও দ্বিতীয় সেশনঃ

প্রশ্ন: উদ্ভিদ ও প্রাণীকোষে কী কী কোষ অঙ্গাণু আছে?

উত্তর: উদ্ভিদ কোষে আছে কোষ প্রাচীর, কোষ ঝিল্লি, প্রোটোপ্লাজম, নিউক্লিয়াস, কোষ গহ্বর, গলজি বডি, আন্তঃপাজমীয় জালিকা, মাইটোকন্ড্রিয়া, প্লাস্টিড। প্রাণী কোষে আছে কোষ ঝিল্লি, প্রোটোপ্লাজম, নিউক্লিয়াস, কোষ গহ্বর, গলজি বডি, আন্তপ্রাজমীয় জালিকা, মাইটোকন্ড্রিয়া সেন্ট্রোসোম, লাইসোসোম ইত্যাদি।

প্লাস্টিড, মাইটোকন্ড্রিয়া ও নিউক্লিয়াসে কী কী বিদ্যমান?

উত্তর: প্লাস্টিডে বহিঃস্তর ঝিল্লি, অন্তস্তর ঝিলি, লুমেন, গ্রানাম, স্ট্রোমা, থাইলাকয়েড ইত্যাদি বিদ্যমান। মাইটোকন্ড্রিয়াতে আছে ক্রিস্টি, ম্যাট্রিক্স, অভ্যন্তরীণ ঝিল্লি, বাহ্যিক ঝিল্লি ইত্যাদি। নিউক্লিয়াসে আছে নিউক্লিয়ার ঝিল্লি, ক্রোমাটিন জালিকা, নিউক্লিওলাস, নিউক্লিয়ার রন্দ্র, নিউক্লিওপ্লাজম ইত্যাদি।

নিউক্লিয়াস কী?

উত্তর: নিউক্লিয়াস (ইংরেজি: Cell Nucleus) হল প্রোটোপ্লাজমের সবচেয়ে ঘন, পর্দাঘেরা এবং প্রায় গোলাকার অংশ যা কোষের সব জৈবনিক ক্রিয়া বিক্রিয়া নিয়ন্ত্রণ করে ৷

নিউক্লিয়াসের গঠন ও কাজ ব্যাখ্যা কর।

উত্তর: কোষের প্রোটোপ্লাজমে অবস্থিত দ্বি-স্তরবিশিষ্ট ঝিল্লি দিয়ে ঘিরে রাখা অস্বচ্ছ অঙ্গাণুকে নিউক্লিয়াস বলে।

অবস্থান: কোষের কেন্দ্রস্থলে থাকে।

আকৃতি: কোষভেদে নিউক্লিয়াস সাধারণত গোলাকার, উপবৃত্তাকার বা নলাকার হয়ে থাকে।

গঠন : প্রতিটি নিউক্লিয়াস চারটি অংশের সমন্বয়ে গঠিত। এগুলো হলো-

নিউক্লিয়ার পর্দা: সজীব ও দ্বিস্তরবিশিষ্ট যে পর্দা দিয়ে প্রতিটি নিউক্লিয়াস আবৃত থাকে, তাকে নিউক্লিয়ার পর্দা বলে। নিউক্লিয়ার পর্দা অসংখ্য ছিদ্রযুক্ত। এসব ছিদ্রের নাম নিউক্লিয়ার রঙ।

নিউক্লিওপ্লাজম: নিউক্লিয়াসের অভ্যন্তরস্থ নিউক্লিয়ার মেমব্রেন দিয়ে আবৃত স্বচ্ছ, দানাদার ও জেলির মতো অর্ধতরল পদার্থটির নাম নিউক্লিওপ্লাজম বা ক্যারিওলিম্ফ।

নিউক্লিওলাস: নিউক্লিয়াসের অভ্যন্তরে অবস্থিত ক্ষুদ্র, গোলাকার, উজ্জ্বল ও অপেক্ষাকৃত ঘন বস্তুটি নিউক্লিওলাস নামে পরিচিত। সাধারণত প্রতিটি নিউক্লিয়াসে একটি নিউক্লিওলাস থাকে।

নিউক্লিওজালিকা বা ক্রোমাটিন তন্তু: নিউক্লিওপ্লাজমে ভাসমান অবস্থায় প্যাচানো সুতার মতো গঠনটি নিউক্লিওজালিকা বা ক্রোমাটিন জালিকা নামে পরিচিত।

কাজ: নিউক্লিয়াস কোষের সকল কাজ নিয়ন্ত্রণ করে।

তৃতীয় সেশনঃ

কোন কোন উপাদান  উদ্ভিদ ও প্রাণী দুই ধরণের কোষেই থাকে? এদের কাজ কি?

উত্তরঃ কোষ ঝিল্লী, সাইটোপ্লাজম, নিউক্লিয়াস, রাবোজোম, মাউটোকন্ড্রিয়া, গলজিবডি ইত্যাদি। এদের কাজ নিম্নরুপঃ
  • কোষঝিল্লি কোষের আকৃতি বজায় রাখে, পানি ও পুষ্টি উপাদানের প্রবেশ ও বেরোনো নিয়ন্ত্রণ করে।
  • সাইটোপ্লাজম
  • কোষের অঙ্গাণুগুলিকে ধারণ করে এবং কোষের বিভিন্ন রাসায়নিক বিক্রিয়া সংঘটিত হয়।
  • নিউক্লিয়াস কোষের জিনগত তথ্য ধারণ করে এবং কোষের বিভিন্ন কার্যকলাপ নিয়ন্ত্রণ করে।
  • রাইবোজোম প্রোটিন সংশ্লেষণ করে।
  • মাইটোকন্ড্রিয়া কোষের শক্তি কেন্দ্র, শ্বসন প্রক্রিয়া করে কোষের জন্য শক্তি উৎপাদন করে।
  • গলজিবস্তু প্রোটিন পরিপক্ক করে, কোষের বাইরে নিঃসরণের জন্য প্রস্তুত করে।

কোন কোন উপাদান শুধু উদ্ভিদ বা প্রাণিকোষে  থাকে? এদের কাজ কি?

শুধুমাত্র উদ্ভিদকোষে থাকে-

কোষপ্রাচীর-জীবানুর আক্রমন থেকে রক্ষা করে।
ক্লোরোপ্লাস্ট– উদ্ভিদের খাদ্য তৈরী করে।
ভ্যাকিউল- কোষকে স্থিতিশীলতা প্রদান করে।

শুধুমাত্র প্রানীকোষে থাকে-

লাইসোজোম- কোষের পরিপাক ব্যবস্থা।
সেন্ট্রিওল– কোষ বিভাজনে সহায়তা করে।

উদ্ভিদকোষ ও প্রাণিকোষের অঙ্গাণুর মধ্যে মিল-অমিল লেখ।

উত্তর: উদ্ভিদকোষ ও প্রাণিকোষের সাদৃশ্যঃ
  • উদ্ভিদ ও প্রাণী উভয় কোষেই নিউক্লিয়াস আছে।
  • উভয় কোষেই গলজি বডি আছে।
  • উভয় কোষেই আন্তঃপ্লাজমীয় জালিকা আছে।
  • উভয় কোষেই মাইটোকন্ড্রিয়া জালিকা আছে।
  • উভয় কোষেই সাইটোপ্লাজম আছে।
  • উভয় কোষেই কোষ ঝিল্লি আছে।

উদ্ভিদকোষ ও প্রাণিকোষের বৈসাদৃশ্যঃ

উদ্ভিদকোষ

প্রাণিকোষ

উদ্ভিদকোষে কোষ প্রাচীর আছে

প্রাণীকোষে কোষ প্রাচীর নাই

উদ্ভিদকোষে প্লাস্টিড আছে

প্রাণীকোষে প্লাস্টিড নাই

সেন্ট্রিওল থাকেনা (নিম্নশ্রেণীর কিছু উদ্ভিদকোষ ছাড়া)

সেন্ট্রিওল থাকে

উদ্ভিদকোষের নিউক্লিয়াস একপাশে থাকে

প্রাণীকোষের নিউক্লিয়াস কেন্দ্রে থাকে

সঞ্চিত খাদ্য-স্টার্চ

সঞ্চিত খাদ্য-গ্লাইকোজেন

উদ্ভিদ কোষে কোষগহ্বর আছে

প্রাণীকোষে নাই থাকলেও আকারে অনেক ছোট

মাইক্রোভিলাই থাকেনা

কোষঝিল্লীতে মাইক্রোভিলাই থাকে

লাইসোসোমের উপস্থিতি বিরল

লাইসোসোম থাকে

একটা উদ্ভিদ কোষ এবং প্রাণী কোষের মাঝে কোন পার্থক্যটি তোমার কাছে সবচেয়ে বেশি চমকপ্রদ মনে হয় কেন?

উত্তর: উদ্ভিদ কোষ এবং প্রাণী কোষের মধ্যে পার্থক্য হল কোষ প্রাচীরের উপস্থিতি। কোষ প্রাচীর হল একটি শক্ত, বাইরের স্তর যা উদ্ভিদ কোষকে ঘিরে থাকে। এটি উদ্ভিদ কোষকে রক্ষা করে এবং তাদের আকৃতি দেয়। প্রাণী কোষে কোষ প্রাচীর থাকে না,কিন্তু কোষঝিল্লি থাকে।এ পার্থক্যটি আমার কাছে চমকপ্রদ মনে হয়েছে।

মাইটোকন্ড্রিয়া সম্পর্কে লিখ। (পৃষ্ঠা -৩০)

উত্তর: মাইটোকন্ড্রিয়া হলো কোষের সাইটোপ্লাজমে অবস্থিত একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গাণু। এখানে শ্বসন প্রক্রিয়ায় শক্তি উৎপাদনের কয়েকটি ধাপ সম্পন্ন হয়। এটি উদ্ভিদ ও প্রাণী কোষের সাইটোপ্লাজমে বিক্ষিপ্তভাবে অবস্থান করে। এটি বৃত্তাকার, দন্ডাকার, কুন্ডলী আকার হতে পারে।
গঠন : প্রতিটি মাইটোকন্ড্রিয়া দুই স্তরবিশিষ্ট আবরণ দ্বারা আবৃত থাকে। এই ঝিল্লিটি প্রোটিন ও লিপিড দিয়ে তৈরি। মাইটোকন্ড্রিয়ার ঝিল্লির বাইরের আবরণটি মসৃণ, কিন্তু ভেতরের আবরণটি স্থানে স্থানে ভাঁজ হয়ে ভেতরের দিকে ঝুলে থাকে। এ ভাঁজগুলোকে ক্রিস্টি বলা হয়। মাইটোকন্ড্রিয়ার ভেতরের অর্ধতরল দানাদার পদার্থকে ম্যাট্রিক্স বলা হয়। মাইটোকন্ড্রিয়ার নিজস্ব ডিএনএ আছে, যা  ম্যাট্রিক্স-এ অবস্থান করে।
মাইটোকন্ড্রিয়ার কাজ : কোষের জৈবিক কাজ পরিচালনার জন্য যে শক্তি প্রয়োজন তার একমাত্র উৎস মাইটোকন্ড্রিয়া। তাই একে কোষের শক্তিঘর বা পাওয়ার হাউস বলে। সমস্ত অক্সিজেন পরিবহন ও শ্বসন কাজ পরিচালনায় এটি প্রধান ভূমিকা পালন করে।

ক্লোরোপ্লাস্ট-এর গঠন ও কাজ বর্ণনা কর। (পৃষ্ঠা ৩৩)

উত্তর: সবুজ ক্লোরোফিলযুক্ত প্লাস্টিডকে ক্লোরোপ্লাস্ট বলে।
কেবল উদ্ভিদ কোষেই ক্লোরোপ্লাস্ট পাওয়া যায়। উদ্ভিদের পাতা, ফুল, ফল ইত্যাদিতে এটা দেখা যায়।উচ্চ শ্রেণির উদ্ভিদ কোষে ক্লোরোপ্লাস্টের আকৃতি লেন্সের মতো হয়।
গঠন : ক্লোরোপ্লাস্টের প্রাচীর দুই স্তরবিশিষ্ট। বাইরের স্তরকে বহিঃস্তর এবং ভেতরের স্তরকে অন্তঃস্তর বলে। অন্তঃস্তরের ভিতরে কতকগুলো পিপা সদৃশ চাকতি আকৃতির মতো অংশ রয়েছে। এদেরকে গ্রানাম বলে। চাকতিগুলো একটির উপর একটি স্তূপের ন্যায় সজ্জিত থাকে। একে গ্রানাম চক্র বা থাইলাকয়েড বলে। পাশাপাশি দুটি থাইলাকয়েডের মধ্যকার সংযোগকারী অংশকে লুমেন বলে। ক্লোরোপ্লাস্টের অভ্যন্তরের তরল পানিগ্রাহী অংশকে ম্যাট্রিক্স বা স্ট্রোমা বলে।
কাজ :
  • সালোকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়ায় শর্করা জাতীয় খাদ্য তৈরি করা।
  • ফুল, পাতা ও ফলকে রঙিন করে কীটপতঙ্গকে আকৃষ্ট করে যেন পরাগায়ন সহজ হয়।

চতুর্থ সেশন

জীব বড় হয় কীভাবে? (পৃষ্ঠা ৩৫)

উত্তর: কোষ হলো জীবের গঠন।ও কাজের একক।কোষ ২ ধরনের- দেহকোষ এবং জননকোষ।প্রতিটি জীবের দেহ দেহকোষ দ্বারা গঠিত। এই দেহ কোষের সংখ্যা কোষ বিভাজনের মাধ্যমে বৃদ্ধি ঘটে,ফলে জীবদেহের সামগ্রিক বৃদ্ধি ঘটে এবং জীব বড় হয়।

আমাদের ত্বক কেটে গেলে আবার কিছুদিন পর সেরে গিয়ে নতুন ত্বকের সৃষ্টি হয় কীভাবে? (পৃষ্ঠা ৩৫)

উত্তর: আমরা জানি আমাদের দেহের কোষ সংখ্যায় বৃদ্ধি পায় এবং নতুন কোষ সৃষ্টি হয় বিভাজন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে।আমাদের ত্বক কেটে গেলে সেখানে আবার কিছুদিন পর সেরে গিয়ে নতুন ত্বকের সৃষ্টি হয় মাইটোসিস কোষ বিভাজনের মাধ্যমে। মাইটোসিস কোষ বিভাজন প্রক্রিয়ায় কেটে যাওয়া স্থানে নতুন কোষ সৃষ্টি হয় এবং ক্ষত পূরণ হয়ে নতুন ত্বকের সৃষ্টি হয়।

টিউমার কীভাবে ক্যান্সারে রূপ নিতে পারে? ব্যাখ্যা কর। (পৃষ্ঠা ৩৫)   

                                     অথবা,

আমাদের শরীরে একটি নির্দিষ্ট পর্যায়ে কোষের মৃত্যু হয়। সময় মতো মৃত্যু না হলে আমাদের কী সমস্যা হতে পারে? এই ছন্দপতন কেন হয় এবং তা ঠেকানোর জন্য আমাদের কী করণীয়?

উত্তর: কোষ বিভাজন অত্যন্ত নিয়ন্ত্রিত একটি প্রক্রিয়া।জীবদেহের সামগ্রিক বৃদ্ধিতে কোষ বিভাজনের গুরুত্ব অপরিসীম। তবে যেকোনো জীবের কোষের সংখ্যা অনিয়ন্ত্রিতভাবে বাড়া বিপদজনক । যদি কোনো কোষ অস্বাভাবিক বৈশিষ্ট্য নিয়ে সংখ্যায় বাড়তে থাকে, তবে তা জীবের জন্য মারাত্মক পরিণতি ডেকে আনতে পারে। এরকম ক্ষতিকর পরিণতির একটি গুরুত্বপূর্ণ উদাহরণ হচ্ছে ক্যান্সার। মাইটোসিস প্রক্রিয়ায় একটি থেকে দুটি, দুটি থেকে চারটি, এভাবে কোষ বিভাজিত হয়ে।নতুন কোষের সৃষ্টি হয়। সংখ্যাবৃদ্ধি করার প্রক্রিয়ায় একটি নির্দিষ্ট পর্যায়ে কোষগুলোর মৃত্যু হয়। এভাবে জীবের কোষের সংখ্যার একটি ভারসাম্য রক্ষা হয়। কিন্তু যদি কোনো কারণে কোষের মৃত্যু না হয়, অথচ নতুন নতুন কোষ তৈরি হতেই থাকে, তবে শরীরে টিউমার হতে পারে, যা এক পর্যায়ে ক্যান্সারের রূপ গ্রহণ করে।


কোষ বিভাজনে ছন্দপতনের কারণঃ

  • জিনগত ত্রুটি,
  • পরিবেশগত কারণ,
  • রাসায়নিক পদার্থ,
  • ভাইরাস,
  • বিকিরণ।
প্রতিরোধের উপায়ঃ
১ জীবনধারাগত পরিবর্তন:
  • স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া
  • নিয়মিত ব্যায়াম করা
  • ধূমপান ও অ্যালকোহল পান থেকে বিরত থাকা
  • সময়মতো পর্যাপ্ত ঘুম
  • মানসিক চাপ কমানো
২ চিকিৎসা:

  • অ্যান্টি-ক্যান্সার ওষুধ
  • রেডিওথেরাপি/কেমোথেরাপি
  • জিন থেরাপি
৩ প্রতিরোধমূলক পদক্ষেপ:

  • নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা
  • ক্যান্সারের টিকা গ্রহণ
  • জিনগত পরীক্ষা (প্রয়োজনে)
৪ সচেতনতা বৃদ্ধি:

  • ক্যান্সার সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন
  • সমাজে সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য প্রচারণা।

As an Amazon Associate I earn from qualifying purchases.

veg_admin

View Comments

Share
Published by
veg_admin

Recent Posts

রোধ, জল, বৃষ্টি। ৬ষ্ঠ শ্রেনী। বিজ্ঞান-অনুশীলন বই

আমরা ষষ্ঠ শ্রেনীর বিজ্ঞান-অনুশীলন বইয়ের ৪র্থ অধ্যায়ে আলোচিত "রোধ, জল, বৃষ্টি"-শিখন অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে বিভিন্ন…

2 months ago

গতির খেলা। ৬ষ্ঠ শ্রেনী। বিজ্ঞান-অনুশীলন বই

এই পোস্টে আমরা জানবো ষষ্ঠ শ্রেনীর বিজ্ঞান বিষয়ের ৩য় শিখন অভিজ্ঞতা গতির খেলা  সম্পর্কে। প্রথম, দ্বিতীয় ও…

2 months ago

ক্ষুদে বাগানঃটেরারিয়াম।সপ্তম শ্রেণী| বিজ্ঞান- অনুশীলন বই

এই পোস্টে আমরা সপ্তম শ্রেনীর বিজ্ঞান অনুশীলন বইয়ের ৭ম অধ্যায়,ক্ষুদে বাগানঃটেরারিয়াম  সম্পর্কে জানবো। প্রথম ও…

2 months ago

হরেক রকম খেলনার মেলা।সপ্তম শ্রেণী| বিজ্ঞান- অনুশীলন বই

এই পোস্টে আমরা সপ্তম শ্রেনীর বিজ্ঞান অনুশীলন বইয়ের ৬ষ্ঠ অধ্যায়,হরেক রকম খেলনার মেলা  সম্পর্কে জানবো।প্রথম…

2 months ago

অদৃশ্য প্রতিবেশী।সপ্তম শ্রেণী| বিজ্ঞান- অনুশীলন বই

এই পোস্টে আমরা সপ্তম শ্রেনীর বিজ্ঞান অনুশীলন বইয়ের ৫ম অধ্যায়, অদৃশ্য প্রতিবেশী  সম্পর্কে জানবো।সেশন শুরুর…

2 months ago

সূর্যালোকে রান্না।সপ্তম শ্রেণী| বিজ্ঞান- অনুশীলন বই

এই পোস্টে আমরা সপ্তম শ্রেনীর,বিজ্ঞান অনুশীলন বইয়ের ৪র্থ অধ্যায়, সূর্যালোকে রান্না সম্পর্কে জানবো।প্রথম ও দ্বিতীয়…

2 months ago