• Skip to primary navigation
  • Skip to main content
  • Skip to primary sidebar
  • Skip to footer

Kitchen Academy

Unleash your culinary potential at Kitchen Academy. Learn essential skills, discover delicious vegetable recipes, and explore all things kitchen

  • Home
  • Recipes
  • Education
    • class 6
      • বিজ্ঞান class 6
    • Class 7
      • বিজ্ঞান class 7
    • Class 8
      • বিজ্ঞান class 8
    • class 9
      • বিজ্ঞান class 9

কী কী কারণে সংক্রামণ রোগ ছড়ায়?

অদৃশ্য প্রতিবেশী।সপ্তম শ্রেণী| বিজ্ঞান- অনুশীলন বই

2024/2/7 by veg_admin Leave a Comment

অদৃশ্য প্রতিবেশী-সপ্তম শ্রেণী

এই পোস্টে আমরা সপ্তম শ্রেনীর বিজ্ঞান অনুশীলন বইয়ের ৫ম অধ্যায়, অদৃশ্য প্রতিবেশী  সম্পর্কে জানবো।

সেশন শুরুর আগে

অদৃশ্য প্রতিবেশী কী? (বিজ্ঞান অনুশীলন বই: পৃষ্ঠা ৪৯)

উত্তর : আমাদের চারপাশে এমনকি আমাদের দেহে ছড়িয়ে আছে অসংখ্য অণুজীব, যাদেরকে আমরা খালি চোখে দেখতে পাই না। এরাই হচ্ছে অদৃশ্য অণুজীব। যেমন- ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস, এন্টামিবা, ছত্রাক, শৈবাল ইত্যাদি। আমাদের চারপাশের দৃশ্যমান অনেক প্রতিবেশীর পাশাপাশি এরাও আমাদের জীবনকে ঘিরে রেখেছে। অনেক অণুজীব যেমনি আমাদের ক্ষতি করছে, তেমনি কিছু কিছু অণুজীব আমাদের উপকারও করছে।

কাজ–প্রথম সেশন শুরুর আগেই তোমাদের একটা কাজ করতে হবে। আগের সেশন শেষেই তোমরা এলাকাভিত্তিক জোড়ায়/দলে বিভক্ত হবার জন্য তোমাদের বাড়ির ঠিকানা লিখে জমা দাও। শিক্ষকের সহায়তায় তোমরা এলাকাভিত্তিক কয়েকটি জোড়ায়/দলে বিভক্ত হবে। প্রত্যেকটি জোড়া/দলের একটি করে সুন্দর নাম দেবে। (বিজ্ঞান অনুশীলন বই: পৃষ্ঠা ৪৯)

এখন কাজ হলো তোমাদের এলাকায় কী কী সংক্রামক রোগ আছে সেগুলো খুঁজে বের করা। তোমাদের এলাকায় কী কী সংক্রামক রোগবালাই দেখা যায়? কী কী কারণে এসব রোগ ছড়ায়? কী কী করলে এসব রোগ থেকে দূরে থাকা যায়? আপাতত এই তথ্যগুলো জোগাড় করতে হবে তোমার চারপাশ থেকেই। তোমার নিজের অভিজ্ঞতা থেকে, বাবা-মা বা আত্মীয়-স্বজনদের কাছ থেকে বা পাড়া- প্রতিবেশীদের কাছ থেকে এসব তথ্য সংগ্রহ করতে পারো।

তোমাদের এলাকায় কী কী সংক্রামক রোগবালাই দেখা যায়?

উত্তর : আমাদের এলাকায় বিভিন্ন ধরনের সংক্রামক রোগ দেখা যায়। যেমন- ডায়রিয়া, আমাশয়, কলেরা, টাইফয়েড, যক্ষ্মা, হাম, গুটিবসন্ত, সোয়াইনফ্লু, ইনফ্লুয়েঞ্জা, ইবোলা, জলাতঙ্ক, কোভিড-১৯ ইত্যাদি।

কী কী কারণে সংক্রামণ রোগ ছড়ায়?

উত্তর : যেসকল কারণে সংক্রামক রোগ ছড়ায়, যেমন- জীবাণুযুক্ত দূষিত পানি, বায়ু দূষণ, হাঁচি-কাশি সংক্রমিত ব্যক্তির ব্যবহৃত প্লেট, গ্লাস, চেয়ার-টেবিল, টয়লেট, জামাকাপড় ইত্যাদির মাধ্যমে, মশার কামড়, কুকুরের কামড়,  ইত্যাদি।

কী কী করলে সংক্রামক রোগ থেকে দূরে থাকা যায়?

উত্তর : যেসব কাজ করলে সংক্রামক রোগ থেকে দূরে থাকা যায় তা হলো-

যেমন- সুষম খাদ্য গ্রহণ করা, নিরাপদ পানি ব্যবহার করা এবং হাত জীবাণুমুক্ত রাখা। এছাড়া ঘরে পর্যাপ্ত আলো-বাতাসের ব্যবস্থা থাকা প্রয়োজন। হাঁচি-কাশির সময় টিস্যু, রুমাল বা হাত দিয়ে মুখ ঢাকা, চারপাশের পরিবেশ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখা ইত্যাদির মাধ্যমে আমরা সংক্রামক রোগ প্রতিরোধ করতে পারি। বাড়ির আশপাশে পানি জমতে পারে এমন আবর্জনা যেমন- কৌটা, টায়ার, ফুলের টব ইত্যাদি পরিষ্কার রাখতে হবে। কারণ, এখানে জমে থাকা পানিতে ডেঙ্গু এবং ম্যালেরিয়া রোগের বাহক মশা ডিম পাড়ে। প্রয়োজনীয় টিকা নিয়ে এবং অস্বাস্থ্যকর খাবার পরিহার করেও আমরা রোগমুক্ত থাকতে পারি।

 

অদৃশ্য প্রতিবেশী -সপ্তম শ্রেণী

 

জোড়া/দলের নামঃ মেঘনা

এলাকার ঠিকানাঃ

সংক্রামক
রোগের নাম

এই সংক্রামক
রোগে আক্রান্ত লোকের সংখ্যা

কোন অণুজীব
এই রোগের জন্য দায়ী

এই সংক্রামক
রোগের লক্ষন কী?

কিভাবে এই সংক্রামক
রোগের প্রতিকার ও প্রতিরোধ করা যায়।

কলেরা

১২

ব্যাকটেরিয়া

ডায়রিয়া, জলশূন্যতা,জ্বর,খিঁচুনি,কোমা।

১. জীবাণুমুক্ত অথবা ফোটানো জল পান করা

২. পরিবেশ পরিচ্ছন্নতা এবং স্বাস্থ্য বিধি
মেনে চলা।

৩.ঠান্ডা পানীতে বরফ খাওয়া বন্ধ করা।

৪. সবজী ভালোভাবে রান্না করা এবং গরম খাবার
খাওয়া।

৫. কাঁচা ফল, শাকসবজি, মাছ অথবা মাংস না খাওয়া।

৬. কলেরার টিকা গ্রহন করা।

৭. চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া।

কোভিড-১৯

৫৫০

ভাইরাস

১.জ্বর,সর্দি-কাশি,গলাব্যাথা।

২. শরীরে ব্যাথা ও যন্ত্রনা, ক্লান্তি।

৩. ডায়রিয়া

৪. স্বাদ ও গন্ধের অনুভূতি হারানো।

১. শরীরের তাপমাত্রা পরীক্ষা করা।

২. কাশি, শ্বাসকষ্ট বা অবসাদের মতো কোনো উপসর্গ আছে
কিনা

চেক করা।

৩. অক্সিজেনের মাত্রা পরীক্ষা করা।

৪. সর্বদা মাস্ক পরিধান করা।

৫. সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা।

৬. সরকার কর্তৃক বিনামূল্যের করোনা টিকা
গ্রহন করা।

৭. নিয়মিত ডাক্তারের পরামর্শ মেনে চলা।

হাম

২০

ভাইরাস

১. শরীরে ছোট ছোট, লালচে গুটি দেখা যায়।

২. জ্বর,চোখ লাল হওয়া।

৩. চোখ এবং নাক দিয়ে পানি পরা।

৪. হাঁচি ও কাশি হতে পারে।

৫. শিশুদের খাবারে অরুচি এবং দূর্বলতা।

হাম হলে অবশ্যই চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে।
সাধারণত তিন দিনের চিকিৎসাতেই এই রোগের জ্বর ভালো হয় এবং সাত দিনের মধ্যেই হামে

আক্রান্ত রোগী পুরোপুরি সুস্থ হয়ে ওঠে। হামে
আক্রান্ত রোগীকে নিয়মিত গোসল করাতে হবে।

একটু পর পর ভেজা তোয়ালে/গামছা বা নরম কাপড়
দিয়ে শরীর মুছিয়ে দিবে
, ক্ষতস্থান
খুটানো যাবেনা।

সামাজিক দূরত্ব মেনে চলতে হবে, রোগীর বেশি জ্বর হলে বমি হতে পারে। তবে এতে
চিন্তিত হওয়ার কারণ নেই।  চিকিৎসকের
পরামর্শ মেনে চলতে হবে।

গুটিবসন্ত

৪০

ভাইরাস

জ্বর, মাথাব্যাথা,গলাব্যাথা,
স্বাসযন্ত্রের উপরের অংশে প্রদাহ

পুষ্টিকর ও সুষম খাবার খাওয়া, সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা, পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকা, টিকা গ্রহণ করা, ডাক্তারের পরামর্শ মেনে চলা, পরিবারের সকলের মধ্যে এই রোগ সম্পর্কে
সচেতনতা গড়ে তোলা।

 

প্রথম ও দ্বিতীয় সেশনঃ

জলাতঙ্ক কী? 

জলাতঙ্ক একটি তীব্র ভাইরাল রোগ, যা সংক্রমিত কোনো প্রাণীর (বিশেষত কুকুর) লালা থেকে ছড়ায়। এ রোগটি হাইড্রোফোবিয়া নামেও পরিচিত।
 

জলাতঙ্ক রোগের লক্ষণসমূহ উল্লেখ কর। 

উত্তর : জলাতঙ্ক রোগের লক্ষণসমূহ নিম্নরূপ-
১. প্রথমে জ্বর শুরু হয়।
২. শরীরে অস্বাভাবিক এক বিষণ্ণতা আসে।
৩. আস্তে আস্তে ভয়ানক খিঁচুনি শুরু হয়।
৪. পানির তেষ্টায় বুক ফেটে যেতে চায়।
৫. পানি মুখে দিলেই ভয়ঙ্কর খিঁচুনি হয়।
 

জলাতঙ্কের প্রতিষেধক কিভাবে এলো? এই সম্পর্কে লুই পাস্তুর এবং জোসেফ মাইস্টার’এর ঘটনাটি শুনে তোমার কি মনে হলো?

অদৃশ্য প্রতিবেশীলুই পাস্তুর আর জোসেফ মাইস্টারের ঘটনাটি শুনে আমার মনে হলো লুই পাস্তুর যদি সেই সময় জলাতঙ্ক রোগের চিকিৎসায় গবেষণা না করতো এবং ঝুঁকি নিয়ে জোসেফ মাইস্টারের শরীরে জীবাণু প্রবেশ না করাতো তাহলে সে হয়তো মারা যেত। জোসেফ মাইস্টারকে সুস্থ করে তুলতে লুই পাস্তুর যে ঝুঁকি নিয়েছিলেন তা বিজ্ঞানের ইতিহাসে একটি অবিস্মরণীয় ঘটনা হয়ে আছে। এ ঘটনার মাধ্যমেই জলাতঙ্ক নামক মূর্তিমান আতঙ্কের অবসান ঘটা শুরু হয়। একই সাথে অন্যান্য রোগের ভ্যাকসিন আবিষ্কারের পথ খুলে যায়।
Read More: পদার্থের সূলুকসন্ধান- সপ্তম শ্রেণী
Read More: সূর্যালোকে রান্না- সপ্তম শ্রেণী

তৃতীয় ও চতুর্থ সেশনঃ

 
এ সেশনে তোমরা অনুসন্ধানী বই এর অনুজীবজগৎ অধ্যায় থেকে বিভিন্ন অণুজীবের (ব্যাকটেরিয়া, ছত্রাক, শৈবাল ও ভাইরাস) গঠন, বংশবৃদ্ধি ও পরিবেশগত গুরুত্ব সম্পর্কিত ধারণা স্পষ্ট করে নিবে। প্রয়োজনে শিক্ষকের সহায়তা নাও।
 

ভাইরাসের গঠন ব্যাখ্যা কর। 

উত্তর : ক্ষমতাসম্পন্ন অণুবীক্ষণ যন্ত্র ছাড়া ভাইরাসকে দেখা যায় না। ভাইরাস গোলাকার, দন্ডাকার, ব্যাঙাচির মতো ইত্যাদি আকৃতির হতে পারে। ভাইরাসকে অণুজীব হিসেবে বিবেচনা করলেও এগুলোর আসলে স্বাধীন জীবন নেই। পরিবেশে এগুলো থাকে নির্জীব কণা হিসেবে। কিন্তু অন্য কোনো জীবের কোষে প্রবেশ করার পর ভাইরাস জীবের মতো আচরণ করতে পারে। ভাইরাসের দেহে কোষপ্রাচীর, সুসংগঠিত নিউক্লিয়াস, সাইটোপ্লাজম ইত্যাদি কিছুই নেই। তাই ভাইরাস দেহকে অকোষীয়ও বলা হয়। এগুলো শুধু আমিষ (প্রোটিন) আবরণ ও নিউক্লিক অ্যাসিড (ডিএনএ বা আরএনএ) নিয়ে গঠিত এগুলোর আমিষ আবরণ থেকে নিউক্লিক অ্যাসিড বের হয়ে গেলে এগুলোর জীবনের সকল লক্ষণ হারিয়ে ফেলে। তবে অন্য জীবকোষে প্রবেশের পর যখনই সেগুলো প্রোটিন আবরণ ও নিউক্লিক অ্যাসিডকে একত্র করতে পারে, তখন এগুলো জীবনের সব লক্ষণ ফিরে পায়। অর্থাৎ জীবিত জীবদেহ ছাড়া বা জীবদেহের বাইরে এগুলো জীবনের কোনো লক্ষণ দেখায় না। এ কারণে ভাইরাস প্রকৃত পরজীবী।
 

ব্যাকটেরিয়ার গঠন বর্ণনা কর।

উত্তর : ব্যাকটেরিয়া হলো আদি নিউক্লিয়াসযুক্ত, অসবুজ, এককোষী অণুবীক্ষণিক জীব (অর্থাৎ এগুলোর অণুবীক্ষণ যন্ত্র ছাড়া দেখা যায় না)। বিজ্ঞানী অ্যান্টনি ফন লিউয়েন হুক সর্বপ্রথম অণুবীক্ষণযন্ত্র ব্যবহার করে ব্যাকটেরিয়া দেখতে পান। ব্যাকটেরিয়া কোষ গোলাকার, দন্ডাকার, কমা আকার, প্যাচানো ইত্যাদি ধরনের হতে পারে। ব্যাকটেরিয়া সরল আণুবীক্ষণিক জীব হলেও সেগুলোর কিন্তু একটি সুগঠিত কোষীয় গঠন রয়েছে। এসব কোষের এমন কিছু বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা প্রকৃতকোষী বা অকোষীয় অন্য জীবে পাওয়া যাবে না।
 
ব্যাকটেরিয়া আদিকোষী জীব। এসব কোষের নিউক্লিয়াস বা কেন্দ্রিকা সুগঠিত নয়। একটি আদর্শ নিউক্লিয়াসের নিজস্ব পর্দা থাকে, যা নিউক্লিয়াসটিকে কোষের অন্য অংশ থেকে পৃথক করে রাখে। কিন্তু ব্যাকটেরিয়ার ক্ষেত্রে এমনটা হয় না। সেগুলোর মূল নিউক্লিয়ার বস্তু তথা ডিএনএ  কোষের প্রোটোপ্লাজমে অবস্থান করে। এগুলোকে নিউক্লিয়েড বলা হয়। ব্যাকটেরিয়ার কোষে মূল নিউক্লিয়ার বস্তু ছাড়াও বৃত্তাকার এক বা একাধিক ডিএনএ দিয়ে তৈরি গঠন থাকে। এগুলোকে বলা হয় প্লাসমিড ।
 

৮. অণুজীব কী শুধুই আমাদের ক্ষতির কারণ, নাকি আমাদের বন্ধু হিসেবেও ভূমিকা রাখে? 

উত্তর : অণুজীব শুধুই আমাদের ক্ষতির কারণ নয়। এরা আমাদের বন্ধু হিসেবেও ভূমিকা রাখে। যেমন- কিছু কিছু অণুজীবের (যেমন ব্যাকটেরিয়া, ছত্রাক) কিছু প্রজাতির বৈশিষ্ট্য বা আচরণ আমাদের উপকারে আসে। যেমন- মাশরুম। অনুজীব ব্যবহার করে আমরা পরিবেশ দুষণ দূর করতে পারি, যা পরিবেশবান্ধব এবং সাশ্রয়ী। খাদ্য তৈরি ও উৎপাদন বাড়ানো, বিভিন্ন রোগ শনাক্তকরণ রোগের প্রতিষেধক তৈরি, বিরূপ আবহাওয়ায় বীজ ও গাছ উৎপাদন (লবণ প্রতিরোধী গাছ) ইত্যাদি ক্ষেত্রে অনুজীব ব্যবহৃত হয়।
Read More: ফসলের ডাক-সপ্তম শ্রেণী
Read More: কোষ পরিভ্রমণ- সপ্তম শ্রেণী

পঞ্চম ও ষষ্ঠ সেশনঃ

জোড়া/দলের নামঃ মেঘনা

এলাকার ঠিকানাঃ

সংক্রামক
রোগের নাম

এই সংক্রামক
রোগে আক্রান্ত লোকের সংখ্যা

কোন অণুজীব
এই রোগের জন্য দায়ী

এই সংক্রামক
রোগের লক্ষন কী?

কিভাবে এই সংক্রামক
রোগের প্রতিকার ও প্রতিরোধ করা যায়।

এই সংক্রামক
রোগ থেকে বাঁচতে কী কী স্বাস্থ্যকর অভ্যাস গড়ে তোলা উচিত?

কলেরা

১২

ব্যাকটেরিয়া

ডায়রিয়া,জলশূন্যতা,জ্বর,খিঁচুনি,কোমা।

১. জীবাণুমুক্ত অথবা
ফোটানো জল পান করা

২. পরিবেশ পরিচ্ছন্নতা
এবং স্বাস্থ্য বিধি মেনে চলা।

৩.ঠান্ডা পানীতে বরফ
খাওয়া বন্ধ করা।

৪. সবজী ভালোভাবে
রান্না করা এবং গরম খাবার খাওয়া।

৫. কাঁচা ফল, শাকসবজি, মাছ অথবা মাংস না
খাওয়া।

৬. কলেরার টিকা গ্রহন
করা।

৭. চিকিৎসকের শরণাপন্ন
হওয়া।

সুষম ও পুষ্টিকর খাদ্য
গ্রহণ
, নিরাপদ পানি পান, কাঁচা ফল শাকসবজি মাছ মাংস না  খাওয়া,
সবজি ভালোভাবে
রান্না করা এবং ঠান্ডা ও বাসি খাবার না খাওয়া
, ব্যক্তিগত
পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখা
, পরিবেশ পরিচ্ছন্ন রাখা।

কোভিড-১৯

৫৫০

ভাইরাস

১.জ্বর,সর্দি-কাশি,গলাব্যাথা।

২. শরীরে ব্যাথা ও যন্ত্রনা, ক্লান্তি।

৩. ডায়রিয়া

৪. স্বাদ ও গন্ধের অনুভূতি হারানো।

১. শরীরের তাপমাত্রা
পরীক্ষা করা।

২. কাশি, শ্বাসকষ্ট বা অবসাদের মতো কোনো উপসর্গ আছে কিনা

চেক করা।

৩. অক্সিজেনের মাত্রা
পরীক্ষা করা।

৪. সর্বদা মাস্ক পরিধান
করা।

৫. সামাজিক দূরত্ব বজায়
রাখা।

৬. সরকার কর্তৃক
বিনামূল্যের করোনা টিকা গ্রহন করা।

৭. নিয়মিত ডাক্তারের
পরামর্শ মেনে চলা।

সুষম ও পুষ্টিকর খাদ্য
গ্রহণ
, নিরাপদ পানি পান, কাঁচা ফল শাকসবজি মাছ মাংস না  খাওয়া,
সবজি ভালোভাবে
রান্না করা এবং ঠান্ডা ও বাসি খাবার না খাওয়া
, ব্যক্তিগত
পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখা
, পরিবেশ পরিচ্ছন্ন রাখা।

হাঁচি কাশির সময়
টিস্যু বা রুমাল দিয়ে মুখ ঢেকে রাখা
,আক্রান্ত রোগী
থেকে  সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা।

হাম

২০

ভাইরাস

১. শরীরে ছোট ছোট, লালচে গুটি দেখা যায়।

২. জ্বর,চোখ লাল হওয়া।

৩. চোখ এবং নাক দিয়ে পানি পরা।

৪. হাঁচি ও কাশি হতে পারে।

৫. শিশুদের খাবারে অরুচি এবং দূর্বলতা।

হাম হলে অবশ্যই
চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে। সাধারণত তিন দিনের চিকিৎসাতেই এই রোগের জ্বর ভালো হয়
এবং সাত দিনের মধ্যেই হামে

আক্রান্ত রোগী পুরোপুরি
সুস্থ হয়ে ওঠে। হামে আক্রান্ত রোগীকে নিয়মিত গোসল করাতে হবে।

একটু পর পর ভেজা
তোয়ালে/গামছা বা নরম কাপড় দিয়ে শরীর মুছিয়ে দিবে
, ক্ষতস্থান
খুটানো যাবেনা।

সামাজিক দূরত্ব মেনে
চলতে হবে
, রোগীর বেশি জ্বর হলে
বমি হতে পারে। তবে এতে চিন্তিত হওয়ার কারণ নেই। 
চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে চলতে হবে।

সুষম ও পুষ্টিকর খাদ্য
গ্রহণ
, নিরাপদ পানি পান, কাঁচা ফল শাকসবজি মাছ মাংস না  খাওয়া,
সবজি ভালোভাবে
রান্না করা এবং ঠান্ডা ও বাসি খাবার না খাওয়া
, ব্যক্তিগত
পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখা
, পরিবেশ পরিচ্ছন্ন রাখা।

হাঁচি কাশির সময়
টিস্যু বা রুমাল দিয়ে মুখ ঢেকে রাখা
,আক্রান্ত রোগী
থেকে  সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা।

গুটিবসন্ত

৪০

ভাইরাস

জ্বর, মাথাব্যাথা,গলাব্যাথা, স্বাসযন্ত্রের উপরের অংশে প্রদাহ

পুষ্টিকর ও সুষম খাবার
খাওয়া
, সামাজিক দূরত্ব বজায়
রাখা
, পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন
থাকা
, টিকা গ্রহণ করা, ডাক্তারের পরামর্শ মেনে চলা, পরিবারের সকলের মধ্যে এই রোগ সম্পর্কে সচেতনতা গড়ে তোলা।

 

সুষম ও পুষ্টিকর খাদ্য
গ্রহণ
, নিরাপদ পানি পান, কাঁচা ফল শাকসবজি মাছ মাংস না  খাওয়া,
সবজি ভালোভাবে
রান্না করা এবং ঠান্ডা ও বাসি খাবার না খাওয়া
, ব্যক্তিগত
পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখা
, পরিবেশ পরিচ্ছন্ন রাখা।

হাঁচি কাশির সময়
টিস্যু বা রুমাল দিয়ে মুখ ঢেকে রাখা
,আক্রান্ত রোগী
থেকে  সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা।

 

অনুজীব দ্বারা সৃষ্ট সংক্রামক রোগ সম্পর্কে কিভাবে অন্যদের সচেতন করে তোলা যায়?

স্কুল কলেজ কর্মক্ষেত্রে গ্রাম ও গ্রুপ সম্পর্কে সচেতনতামূলক প্রচারণা চালানো। 
পোস্টার লিফলেট ভিডিও ও নানা মাধ্যম ব্যবহার করে সচেতনতা বৃদ্ধি করা। 
জনসাধারণের জন্য স্বাস্থ্য সেবা সহজ লভ্য করা। 
সংক্রামক রোগের লক্ষণ প্রতিরোধ ও চিকিৎসা সম্পর্কে নিজে জ্ঞান অর্জন করা এবং শেয়ার করা। 
প্রয়োজনীয় টিকা গ্রহণে উৎসাহিত করা
 

তোমার এলাকায় টিকাদান কর্মসূচি পালিত হতে দেখেছো? এই কর্মসূচিতে স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে কাজ করার জন্য পরিকল্পনা নিচে লিখে রাখো।

হ্যাঁ দেখেছি। 
শিক্ষকের সহায়তায় পরিকল্পনা করেছি সরকারি টিকাদান  কর্মসূচিতে স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে অংশগ্রহণ করব। এক্ষেত্রে প্রথমে নিজেকে সংক্রামক রোগমুক্ত থাকতে হবে। যথাযথভাবে আবেদন করে এই কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করা যেতে পারে। এক্ষেত্রে কিছু কিছু কর্মসূচির জন্য প্রশিক্ষণের  প্রয়োজন হয়।তাই আমরা নিকটস্থ স্বাস্থ্য কেন্দ্র থেকে টিকাদানের প্রক্রিয়া, টিকা সম্পর্কে তথ্য,স্বেচ্ছাসেবক  হিসেবে ভূমিকা সম্পর্কে জেনে নিব।
 

ফিরে দেখাঃ

টিকাদান কর্মসূচিতে যোগ দিয়েছিলে? কেমন লাগলো এই অভিজ্ঞতা?

টিকাদান কর্মসূচিতে যোগ দিয়েছিলাম। স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে কাজ করে আমি অন্যদের সাহায্য করার সুযোগ পেয়েছি। অন্যান্য স্বেচ্ছাসেবক এবং টিকা গ্রহীতাদের সাথে  পরিচিত হতে পেরেছি। টিকাদান প্রক্রিয়া সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করেছি।
 

এই কাজে তোমার কি নতুন কোন চ্যালেঞ্জের সামনে পড়তে হয়েছে? তার মোকাবেলা কিভাবে করলে?

এই কর্মসূচিতে স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে কাজ করা আমার জন্য নতুন একটি অভিজ্ঞতা। টিকাদান কেন্দ্রে বিভিন্ন ধরনের সংক্রামক রোগের সংস্পর্শে আসার ঝুঁকি থাকে, টিকাগ্রহীতাদের সাথে যোগাযোগ করা, বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেওয়া এক ধরনের মানসিক চাপ ছিল। এ ব্যাপারটি আমার কাছে চ্যালেঞ্জ মনে হয়েছে। মানসিক চাপ মোকাবেলা করার জন্য অন্যান্য সহকর্মীদের সাথে  কথা বলেছি এবং তাদের মতো কৌশল ব্যবহার করেছি,ব্যক্তিগত সুরক্ষার সরঞ্জাম ব্যবহার করেছি, এভাবে চ্যালেঞ্জ  মোকাবেলা করেছি।

Filed Under: Class 7, বিজ্ঞান class 7 Tagged With: অণুজীব কী শুধুই আমাদের ক্ষতির কারণ, অদৃশ্য প্রতিবেশী-সপ্তম শ্রেণী, কী কী করলে সংক্রামক রোগ থেকে দূরে থাকা যায়?, কী কী কারণে সংক্রামণ রোগ ছড়ায়?, জলাতঙ্ক কী?, জলাতঙ্ক রোগের লক্ষণসমূহ উল্লেখ কর।, জলাতঙ্কের প্রতিষেধক কিভাবে এলো? এই সম্পর্কে লুই পাস্তুর এবং জোসেফ মাইস্টার'এর ঘটনাটি শুনে তোমার কি মনে হলো?, নাকি আমাদের বন্ধু হিসেবেও ভূমিকা রাখে?, ব্যাকটেরিয়ার গঠন বর্ণনা কর।, ভাইরাসের গঠন ব্যাখ্যা কর।

Primary Sidebar

zippy's macaroni salad recipe hawaii

Hawaiian chopped steak recipe

Craving a taste of the Hawaiian islands? Look no further than Zippy's Macaroni Salad Recipe, a culinary delight that … [Read More...] about Hawaiian chopped steak recipe

1950s recipe for tamale pie

1950s Tamale Pie: A Taste of Vintage Comfort Food

Is your kitchen lacking a touch of comfort and nostalgia? You've found it! This blog post will take you on a lovely … [Read More...] about 1950s Tamale Pie: A Taste of Vintage Comfort Food

রোধ, জল, বৃষ্টি

রোধ, জল, বৃষ্টি। ৬ষ্ঠ শ্রেনী। বিজ্ঞান-অনুশীলন বই

আমরা ষষ্ঠ শ্রেনীর বিজ্ঞান-অনুশীলন বইয়ের ৪র্থ অধ্যায়ে আলোচিত "রোধ, জল, বৃষ্টি"-শিখন অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে বিভিন্ন ধরনের … [Read More...] about রোধ, জল, বৃষ্টি। ৬ষ্ঠ শ্রেনী। বিজ্ঞান-অনুশীলন বই

গতির খেলা-৬ষ্ট শ্রেণী

গতির খেলা। ৬ষ্ঠ শ্রেনী। বিজ্ঞান-অনুশীলন বই

এই পোস্টে আমরা জানবো ষষ্ঠ শ্রেনীর বিজ্ঞান বিষয়ের ৩য় শিখন অভিজ্ঞতা গতির খেলা  সম্পর্কে। প্রথম, দ্বিতীয় ও … [Read More...] about গতির খেলা। ৬ষ্ঠ শ্রেনী। বিজ্ঞান-অনুশীলন বই

ক্ষুদে বাগানঃটেরারিয়াম।সপ্তম শ্রেণী| বিজ্ঞান- অনুশীলন বই

এই পোস্টে আমরা সপ্তম শ্রেনীর বিজ্ঞান অনুশীলন বইয়ের ৭ম অধ্যায়,ক্ষুদে বাগানঃটেরারিয়াম  সম্পর্কে জানবো। প্রথম ও … [Read More...] about ক্ষুদে বাগানঃটেরারিয়াম।সপ্তম শ্রেণী| বিজ্ঞান- অনুশীলন বই

হরেক রকম খেলনার মেলা

হরেক রকম খেলনার মেলা।সপ্তম শ্রেণী| বিজ্ঞান- অনুশীলন বই

এই পোস্টে আমরা সপ্তম শ্রেনীর বিজ্ঞান অনুশীলন বইয়ের ৬ষ্ঠ অধ্যায়,হরেক রকম খেলনার মেলা  সম্পর্কে জানবো।প্রথম ও দ্বিতীয় … [Read More...] about হরেক রকম খেলনার মেলা।সপ্তম শ্রেণী| বিজ্ঞান- অনুশীলন বই

Footer

  • About Us
  • Affiliate Disclosure
  • Privacy Policy
  • Terms of Use
  • Contact Us

Copyright © 2025 · News Pro on Genesis Framework · WordPress · Log in