• Skip to primary navigation
  • Skip to main content
  • Skip to primary sidebar
  • Skip to footer

Kitchen Academy

Unleash your culinary potential at Kitchen Academy. Learn essential skills, discover delicious vegetable recipes, and explore all things kitchen

  • Home
  • Recipes
  • Education
    • class 6
      • বিজ্ঞান class 6
    • Class 7
      • বিজ্ঞান class 7
    • Class 8
      • বিজ্ঞান class 8
    • class 9
      • বিজ্ঞান class 9

ক'টা বাজবে সেটা কীভাবে ঠিক হবে?

যাযাবর পাখির সন্ধানে ২০২৪ । বিজ্ঞান-অনুশীলন বই । ৮ম শ্রেনী

2024/2/7 by veg_admin 2 Comments

যাযাবর পাখির সন্ধানে

এই পোস্টে আমরা অষ্টম  শ্রেনীর বিজ্ঞান অনুশীলন বই এর ১ম শিখন অভিজ্ঞতা– যাযাবর পাখির সন্ধানে- সম্পর্কে জানবো।

প্রথম ও দ্বিতীয় সেশনঃ

*আমাদের এলাকায় যেসব পরিযায়ী পাখি এসে বাসা বাঁধে-

পরিযায়ী পাখির নাম

বছরের কোন সময়ে দেখা যায়

খয়রা, লালঝুটি ভুতিহাঁস, বন বাটান, গাংচিল ইত্যাদি

বর্ষাকালের শেষে, হেমন্তের শুরুতে, শীতকালে

*পরিযায়ী পাখিগুলো কোথা থেকে আসে?

উত্তরঃ পরিযায়ী পাখিগুলোর মূলত আসে উত্তর মঙ্গোলিয়া, তিব্বতের একটি অংশ, চীনের কিছু অঞ্চল, রাশিয়া ও সাইবেরিয়ার তুন্দ্রা অঞ্চল থেকে। অর্থাৎ উত্তর মেরু, ইউরোপ ও এশিয়ার কিছু এলাকা ও হিমালয় পর্বতমালার আশে পাশের এলাকা থেকেই পাখিগুলো দীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়ে  বাংলাদেশে আসে যেখানে তুলনামূলক কম ঠাণ্ডা পড়ে ও খাবার পাওয়া যায়।
 

*গ্লোবের উপর থেকে নিচে লম্বালম্বি এবং দু’পাশে আড়াআড়ি বেশ কিছু রেখা টানা হয়েছে- এই রেখাগুলো কি কাজে লাগে ?

উত্তরঃ গ্লোবের উপর থেকে নিচে লম্বালম্বি’ভাবে দ্রাগিমা রেখা এবং দু’পাশে  আড়াআড়ি’ভাবে অক্ষরেখা টানা হয়েছে। এগুলা পৃথীবির উপর কল্পিত একাধিক রেখা। এই দুই ধরণের কাল্পনিক রেখা পৃথীবির পৃষ্টে কোন স্থানের প্রকৃত অবস্থান নির্ণয় করতে কাজে লাগে।

*অক্ষরেখা কী?

 উত্তরঃ অক্ষরেখা হলো পৃথিবীর কেন্দ্র দিকে উত্তর ও দক্ষিণে কল্পিত রেখা। অর্থাৎ পৃথিবীর উপর অনুভূমিক ভাবে উত্তর থেকে দক্ষিণ বরাবর যে রেখাগুলো বিদ্যমান তাদের অক্ষরেখা বলে। অক্ষরেখাকে ইংরেজিতে latitude বলা হয়।
 
অক্ষরেখাগুলো পরস্পরের সমান্তরাল হওয়ায় যে কোন দুটো অক্ষরেখার মধ্যবর্তী দূরত্ব সব সময় সমান হয়।পৃথিবীর গুরুত্বপূর্ণ কিছু অক্ষরেখা হলো নিরক্ষরেখা বা বিষুবরেখা, কর্কটক্রান্তি, মকরক্রান্তি, সুমেরু বৃত্ত এবং কুমেরু বৃত্ত রেখা।
 

*দ্রাঘিমা রেখা কী?

উত্তরঃ অক্ষ রেখাগুলোকে ছেদ করে উত্তর মেরু বিন্দু হতে দক্ষিণ মেরু বিন্দু পর্যন্ত কতকগুলি অর্ধবৃত্তাকার রেখা কল্পনা করা হয়েছে এই অর্ধবৃত্তাকার রেখা গুলির নাম দ্রাঘিমা রেখা।যাযাবর পাখির সন্ধানে
 

*বিষুব রেখা কী?

উত্তরঃ এটি একটি কাল্পনিক রেখা যা পৃথিবীর মাঝ বরাবর এবং উত্তর মেরু এবং দক্ষিণ মেরু থেকে সমান দুরত্বে কল্পনা করা হয় এবং যা পৃথিবীকে দক্ষিণ গোলার্ধ এবং উত্তর গোলার্ধে ভাগ করে। এই রেখাটির মান ০ ডিগ্রি। একে বিষুবীয় রেখাও বলা হয়।
 

*কর্কটক্রান্তি রেখা কী?

উত্তরঃ নিরক্ষরেখা বা বিষুবরেখা হতে 23.5 ডিগ্রি উত্তর অক্ষাংশ কে কর্কটক্রান্তি রেখা  বা ট্রপিক অব ক্যান্সার বলা হয়।
 

*মকরক্রান্তি রেখা কী?

উত্তরঃ নিরক্ষরেখা বা বিষুবরেখা হতে 23.5 ডিগ্রি দক্ষিণ অক্ষাংশ কে মকরক্রান্তি রেখা  বলা হয়।
 

*অক্ষাংশ কী?

উত্তরঃ নিরক্ষরেখা থেকে উত্তর বা দক্ষিণে অবস্থিত কোন স্থান এবং পৃথিবীর নিরক্ষীয় তলের কৌণিক দূরত্বকে সেই স্থানের অক্ষাংশ বলে।
 

*দ্রাঘিমাংশ রেখা কী?

দ্রাঘিমাংশ রেখা কী?
উত্তরঃ দ্রাঘিমা রেখার প্রতিটি বিন্দু বিষুব রেখার সাথে যে কোণ উৎপন্ন করে, তার পরিমাপ হলো দ্রাঘিমাংশ। একথাও বলা যায়, দ্রাঘিমাংশগুলো নিয়ে যে মেরুস্পর্শী রেখা তৈরি হয়, তাকে দ্রাঘিমাংশ রেখা বলা যায়।
 
Read More: সবুজ বন্ধু- অষ্টম শ্রেণী
Read More: সূর্যঘড়ি- অষ্টম শ্রেণী

তৃতীয় ও চতুর্থ সেশনঃ

*GPS কী?

উত্তরঃ  GPS এর পুরো নাম Global Positioning System (গ্লোবাল পজিশনিং সিস্টেম)। একসময় মানচিত্র, কম্পাস, স্কেল ইত্যাশে দিয়ে মেপে ও অক্ষাংশ-দ্রাঘিমাংশের সাহায্যে ভূপৃষ্টের কোনো স্থানের ভৌগোলিক অবস্থান নির্ণয় করা হত। এখন GPS প্রযুক্তি ব্যবহার করে খুব  সহজে ও নিখুতভাবে  পৃথিবীর কোনো স্থানের অবস্থান জানা যায়। গাড়ি, জাহাজ, প্লেন, ল্যাপটপ এমন কি সাধারণ মডেলের স্মার্টফনেও এখন GPS রিসিভার থাকে।
 

*স্মার্টফোনে GPS ব্যবহার করে কোনো স্থানের (আমাদের স্কুল) অক্ষাংশ, দ্রাঘিমাংশ কিভাবে নির্ণয় করা হয়?

উত্তরঃ এন্ড্রয়েড মোবাইল ফোনে গুগল ম্যাপস অ্যাপ খুলতে হবে। ম্যাপে যেকোনো একটি এলাকা টাচ করে ধরে রাখলে সার্চ বক্সে স্থানাংক দেখা যায়।যেমন- এভাবে আমাদের স্কুলের স্থানাংক  হলো 22.315315, 91.798809 
 

মানচিত্রের সাহায্যে নিচের ছকে দেয়া দেশগুলোর অবস্থানঃ

দেশের নাম

মানচিত্রে অবস্থান (অক্ষাংশ-দ্রাঘিমাংশ)

কম্বোডিয়া

12.56570 N, 104.99100E 

উরুগুয়ে

32.52280 S, 55.76580 W

ডেনমার্ক

56.26390 N, 9.50180 E

মাদাগাস্কার

18.76690 S, 46.86910 E

জাপান

36.20480 N, 138.25290 E

সেনেগাল

14.49740 N, 14.45240 W

*পৃথিবীর কোন দিকে কখন দিন শুরু হবে,ক’টা বাজবে সেটা কীভাবে ঠিক হবে?(পৃষ্ঠা -৭)

 
উত্তরঃ প্রতিদিন পৃথিবী পশ্চিম থেকে পূর্ব দিকে তার নিজ মেরুরেখার উপর আবর্তিত হচ্ছে। ফলে পূর্ব দিকে অবস্থিত স্থানগুলোতে আগে সূর্যোদয় ঘটে। পৃথিবীর আবর্তনের ফলে কোনো স্থানে যখন সূর্য ঠিক মাথার উপর আসে বা সর্বোচ্চে অবস্থান করে তখন এ স্থানে মধ্যাহ্ন এবং স্থানীয় ঘড়িতে তখন বেলা ১২টা ধরা হয়। এ মধ্যাহ্ন সময় থেকে দিনের অন্যান্য সময় স্থির করা হয়। একে কোনো স্থানের স্থানীয় সময় বলা হয়। সেক্সট্যান্ট যন্ত্রের সাহায্যেও স্থানীয় সময় নির্ণয় করা যায়।
 
আলোচিত দেশগুলোর অবস্থান অনুসারে সময়ঃ
 

দেশের নাম

এই মূহুর্তে ঘড়িতে সময়

বাংলাদেশ

11:14 am

কম্বোডিয়া

12:14 pm

উরুগুয়ে

2:14 am

ডেনমার্ক

6:14 am

মাদাগাস্কার

8:14 am

জাপান

2:14 pm

সেনেগাল

5:14 am

*আন্তর্জাতিক তারিখ রেখা কী?

উত্তরঃ আন্তর্জাতিক তারিখ রেখা (International Date Line) পৃথিবীর পৃষ্ঠে অঙ্কিত একটি কাল্পনিক রেখা যা উত্তর মেরু থেকে দক্ষিণ মেরু পর্যন্ত বিস্তৃত। এই কাল্পনিক রেখাটি পৃথিবীতে একটি তারিখ শুরু ও শেষ নির্ধারণ করে। 180° মূলমধ্যরেখাটিকে আন্তর্জাতিক তারিখ রেখা হিসাবে নির্বাচিত করা হয়েছিল কারন মধ্য প্রশান্ত মহাসাগরের বিচ্ছিন্ন জনবহুল অঞ্চলের উপর দিয়ে এই রেখাটি সম্প্রসারিত হয়েছে।

 

Read More: কোষ পরিভ্রমণ- সপ্তম শ্রেণী

পঞ্চম সেশনঃEast Asian-Australian Flyway বাংলাদেশ সহ কোন কোন দেশের উপর দিয়ে গেছে?

*বাংলাদেশের উপর বা কাছ দিয়ে কোন যাত্রাপথ গুলো গেছে?

উত্তরঃ বাংলাদেশের উপর দিয়ে  Central Asian Flyway এবং বাংলাদেশের কাছ দিয়ে গেছে East Asian-Australian Flyway।  এই দুটি ফ্লাইওয়ে বা যাত্রাপথ গেছে যা পরিযায়ী পাখিরা ব্যবহার করে।
 

*পরিযায়ী পাখিরা কিভাবে এত লম্বা পথ পাড়ি দেয়?

উত্তরঃ পরিযায়ী পাখিরা তাদের দীর্ঘ অভিযানে বিভিন্ন কৌশল ব্যবহার করে। এই বিশেষ ‘ফ্লাইওয়ে’গুলো পাখিদের অভিবাসনের জন্য মহাসড়কের মতো কাজ করে। তারা দিকনির্দেশনা পেতে   নদী, উপকূলরেখা বা পর্বতমালা, সূর্য-তারা, পৃথিবীর চৌম্বক ক্ষেত্র, তাদের গন্ধের অনুভূতি ব্যবহার করে। এমনকি অন্য পাখিদের অনুসরণ করতে পারে।
এছাড়াও নিচের কৌশলগুলো ব্যবহার করেঃ
 
  • শক্তি সঞ্চয়: যাত্রা শুরুর আগে তারা প্রচুর খাবার খেয়ে শরীরে চর্বি জমা করে, যা উড়ার জ্বালানি দেয়।
  • ঝাঁক বেঁধে উড়ান: ঝাঁকে উড়লে সামনের পাখির সৃষ্ট বাতাস সাহায্যে কম শক্তি লাগে। নেতা পাখি ঝাঁকের পথ নির্দেশ করে।
  • রাতে বিশ্রাম: রাতে তারা নিরাপদ জায়গায় বিশ্রাম নেয় এবং খায়।
  • পথ চলা: কিছু পাখি সমুদ্রের উপর দিয়ে, আবার কিছু পাখি স্থলপথে যাত্রা করে।  তারা খাবার ও বিশ্রামের জন্য রাস্তায় বিশেষ জায়গায় থামে।
  • অভিযানের স্মৃতি: কিছু পাখি পৃথিবীর চৌম্বকীয় ক্ষেত্র ও তারকা দেখে পথ চলে। অনেক প্রজন্ম ধরে শেখা পথ মনে রাখে।

এসব কৌশলের সাহায্যে পাখিরা হাজার হাজার মাইল পেরিয়ে যায় প্রতিবছর, আমাদের অবাক করে দিয়ে!

*East Asian-Australian Flyway বাংলাদেশ সহ কোন কোন দেশের উপর দিয়ে গেছে?

উত্তরঃ ইস্ট এশিয়া-অস্ট্রেলিয়ান ফ্লাইওয়ে বাংলাদেশ সহ মোট ৩৭ টি দেশের উপর দিয়ে গেছে। এই দেশগুলো হল:

আফগানিস্তান,অস্ট্রেলিয়া,বাংলাদেশ,ব্রুনাই,কম্বোডিয়া,চীন,ক্রিসমাস দ্বীপ,কোকোস (কিলিং) দ্বীপপুঞ্জ, ডেমোক্রেটিক পিপল’স রিপাবলিক অফ কোরিয়া,গাম্বিয়া,হংকং,ভারত,ইন্দোনেশিয়া,জাপান,কাজাখস্তান,কিরিবাতি,উত্তর কোরিয়া,লাওস,মালয়েশিয়া,মালদ্বীপ,মার্শালদ্বীপপুঞ্জ,মাইক্রোনেশিয়া, মঙ্গোলিয়া,   নাউরু,নিউজিল্যান্ড,পালাউ,ফিলিপাইন,রাশিয়া,সিঙ্গাপুর,দক্ষিণ কোরিয়া,শ্রীলঙ্কা,  তাইওয়ান,থাইল্যান্ড,তিমুর-লেস্তে,মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র,ভিয়েতনাম।

পাখিদের পরিযায়নের কারণ কী?

উত্তরঃ পাখিরা বিভিন্ন কারণে পরিযান করে। তবে এর মূল কারণ দুটি হল:

১. খাদ্যের সহজলভ্যতা: ঋতু পরিবর্তনের সাথে সাথে খাদ্যের সরবরাহ পরিবর্তিত হয়। উত্তর গোলার্ধের অনেক পাখি বসন্তকালে উত্তরে উড়ে যায় প্রচুর পোকামাকড় এবং নতুন জন্ম নেওয়া উদ্ভিদ ও উদ্ভিদাংশ খাওয়ার জন্য। শীতকালে বরফ জমার কারণে খাদ্যের অভাব দেখা দিলে এরা দক্ষিণে রওয়ানা হয়।

২. প্রজনন: অনেক পাখি প্রজননের জন্য নিরাপদ ও উপযুক্ত আবাসস্থল খুঁজে পেতে পরিযান করে। উষ্ণ অঞ্চলে প্রচুর খাদ্য সরবরাহ থাকে বলে অনেক পাখি শীতকালে উষ্ণ অঞ্চলে গিয়ে প্রজনন করে।  

Read More: পদার্থের সূলুকসন্ধান- সপ্তম শ্রেণী

ষষ্ট সেশনঃ

*পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে ভূমিরূপ ও আবহাওয়ার পার্থক্যের কারণ কী?

উত্তরঃ  ভূমিরূপ বলতে পৃথিবীর পৃষ্ঠে বিদ্যমান বিভিন্ন ধরণের ভূমি ভাগের আকৃতি, উচ্চতা, বন্ধুরতা, ঢাল, প্রভৃতি অবয়বকে বোঝায়। আক্ষরিক অর্থে ভূমির গঠনগত আকৃতিকেও ভূমিরূপ বলা হয়।
আবহাওয়া হলো বায়ুমণ্ডলের অবস্থা, যা নির্দিষ্ট সময়ে নির্দিষ্ট স্থানে পরিবর্তিত হতে পারে। আবহাওয়ার বিভিন্ন উপাদান দ্বারা নির্ধারিত হয়, যেমন: তাপমাত্রা,বৃষ্টিপাত, বায়ু,আর্দ্রতা,মেঘের পরিমাণ, বায়ুমণ্ডলীয় চাপ। ভূমিরূপ ও আবহাওয়ার পার্থক্যের কারণ:
ভৌগোলিক অবস্থান: পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানের ভৌগোলিক অবস্থান ভিন্ন ভিন্ন।
নিরক্ষীয় অঞ্চল, মেরু অঞ্চল, উপকূলীয় অঞ্চল, ভূমধ্যস্থলীয় অঞ্চল ইত্যাদি বিভিন্ন ভৌগোলিক অবস্থানের ভূমিরূপ ও আবহাওয়া ভিন্ন হয়।
সৌর বিকিরণ: পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে সৌর বিকিরণের পরিমাণ ভিন্ন ভিন্ন।
 

* বিভিন্ন ভৌগোলিক অঞ্চলে বিভিন্ন সময়ে সূর্যের আলো  আপতিত হবার দিকঃ

 

বিভিন্ন
ভৌগোলিক অঞ্চল

বছরের
বিভিন্ন সময়ে সূর্যের আলো আপতিত হবার দিক

(খাড়া বা
তীর্যকভাবে)

দিনের
দৈর্ঘ্য

(শুধুই
দিন/দিনের দৈর্ঘ্য রাতের চেয়ে বেশী/রাতের দৈঘ্য দিনের চেয়ে বেশী/ দিন ও রাতের দৈর্ঘ্য
কাছাকাছি/ শুধুই রাত)

 

২১শে মার্চ

২১শে জুন

২৩শে সেপ্টেম্বর

২২শে ডিসেম্বর

২১শে মার্চ

২১শে জুন

২৩শে সেপ্টেম্বর

২২শে ডিসেম্বর

উত্তর মেরু

তীর্যক

খাড়া

তীর্যক

আলো পড়েনা

দিন ও রাত্রির দৈর্ঘ্য
সমান

শুধুই দিন

দিন ও রাত্রির দৈর্ঘ্য
সমান

শুধুই রাত

তুন্দ্রা অঞ্চল

তীর্যক

তীর্যক

তীর্যক

তীর্যক

দিন ও রাত্রির দৈর্ঘ্য
সমান

দিনের দৈর্ঘ্য সবচেয়ে বেশী

দিন ও রাত্রির দৈর্ঘ্য
সমান

রাতের দৈর্ঘ্য সবচেয়ে বেশী

মরুভূমি

তীর্যক

খাড়া বা তীর্যক

তীর্যক

তীর্যক

দিন ও রাত্রির দৈর্ঘ্য
সমান

দিনের দৈর্ঘ্য বেশি

দিন ও রাত্রির দৈর্ঘ্য
সমান

রাতের দৈর্ঘ্য বেশি

চিরহরিৎ বন

তীর্যক

তীর্যক

তীর্যক

তীর্যক

দিন ও রাত্রির দৈর্ঘ্য
সমান

দিনের দৈর্ঘ্য বেশি

দিন ও রাত্রির দৈর্ঘ্য
সমান

রাতের দৈর্ঘ্য বেশি

দক্ষিন মেরু

খাড়া

আলো পড়েনা

তীর্যক

খাড়া

রাতের দৈর্ঘ্য ছোট

শুধুই রাত

দিন ও রাত্রির দৈর্ঘ্য
সমান

শুধুই দিন

 
 

*সূর্যালোকের বিকিরনের প্যাটার্নের সঙ্গে বিভিন্ন ভৌগোলিক অঞ্চল সৃষ্টির কোনো সম্পর্ক কি খুঁজে পাও?

উত্তরঃ পৃথিবীর ঘুর্ণন অক্ষ তার কক্ষপথের সাথে ২৩.৫ ডিগ্রী কোনে হেলানো থাকে এবং এই অবস্থায় পৃথিবী সূর্যকে প্রদক্ষিন করে। ফলে পৃথিবীর বিভিন্ন অক্ষাংশে সুর্যালোকের বিকিরনের পরিমাণ ভিন্ন ভিন্ন হয়। আবার অক্ষাংশের ভিত্তিতে পৃথিবীকে কয়েকটি ভৌগোলিক অঞ্চলে ভাগ করা হয়েছে, যথাঃ বিষুবীয় অঞ্চল, নাতিশীতোষ্ণ অঞ্চল, মেরু অঞ্চল। কোনো স্থানের অক্ষাংশের উপর সেখানের সুর্যালোক কতটা আসবে তার পরিমাণ নির্ভর করে এবং ভৌগোলিক অঞ্চলগুলোকেও ভাগ করা হয়েছে। সুতরাং বলা যায় সুর্যালোকের বিকিরনের প্যাটার্নের সঙ্গে বিভিন্ন ভৌগোলিক অঞ্চল সৃষ্টির সম্পর্ক রয়েছে। বিষুব রেখার বা তার কাছাকাছি অঞ্চলে সুর্যালোক প্রায় লম্বভাবে পরে। ফলে সেখানে ভূপৃষ্ট বেশী উত্তপ্ত হয়।অপরদিকে মেরু এলাকার কাছাকাছি অঞ্চলে সুর্যালোক প্রায় তীর্যকভাবে পরে। ফলে সেখানে ভূপৃষ্ট শীতল থাকে।
 

তুমি কি কখনো কর্কটক্রান্তি অতিক্রম করেছ? কর্কটক্রান্তির উপরে থাকলে 21শে জুন দুপুর বারোটায় তোমার কোনো ছায়া পড়বে না, কথাটির অর্থ কী?

উত্তরঃ হ্যাঁ, করেছি। 
আমরা জানি কর্কটক্রান্তি রেখার উপর সকল স্থানে ২১শে জুন দুপুর ১২টায় সূর্যের আলো লম্বভাবে পড়ে, তাই সেদিন দুপুর ১২টায় আমার কোনো ছায়া পরবেনা।
 

তোমার স্কুলটি কি বিষুবীয় অঞ্চলে, নাকি নাতিশীতোষ্ণ অঞ্চলে?

উত্তরঃ বিষুবীয় অঞ্চলে।
 

পৃথিবীর ক্রমাগত ঘূর্ণনের পরেও এর বিভিন্ন অঞ্চলে ভৌগোলিক বৈচিত্র্য কিভাবে সংরক্ষিত হয়?

উত্তর -পৃথিবীর ক্রমাগত ঘূর্ণনের পরেও এর বিভিন্ন অঞ্চলে ভৌগোলিক বৈচিত্র্য সংরক্ষিত থাকে কারণ পৃথিবীর অক্ষীয় ঢাল, ভূত্বকের গঠন, প্লেট টেকটোনিক্স, জলবায়ু এবং জীববৈচিত্র্যের মতো বিভিন্ন প্রক্রিয়া একসাথে কাজ করে।
 
Read More: ফসলের ডাক-েসপ্তম শ্রেণী

সপ্তম ও অষ্টম সেশনঃ

পরিযায়ী পাখিরা ঠিক জায়গায় কীভাবে পৌঁছায়?

উত্তরঃ পরিযায়ী পাখিরা ঠিক জায়গায় পৌঁছাতে বিভিন্ন পদ্ধতি ব্যবহার করে।
অনেক পরিযায়ী পাখির চোখের পেছনে magnetite নামক এক ধরণের খনিজ পদার্থ থাকে যা তাদের পৃথিবীর চৌম্বকক্ষেত্র অনুভব করতে সাহায্য করে। এর ফলে তারা দিক নির্ণয় করতে পারে এবং তাদের গন্তব্যের দিকে উড়তে পারে। এছাড়া  সূর্য নক্ষত্র, পাহাড় নদীর মতো কিছু ল্যান্ডমার্ক ব্যবহার করে,তারা নিজেদের ঘ্রাণ অনুভূতিকেও কাজে লাগায়।
 

*চুম্বক ও চৌম্বক পদার্থ কী?

 
উত্তরঃ চুম্বক (Magnet): যে সমস্ত বস্তু লোহা, নিকেল, কোবাল্ট ইত্যাদি চৌম্বকীয় পদার্থকে আকর্ষণ করে এবং যার দিগ্‌দর্শী ধর্ম আছে, সেসমস্ত বস্তুকে চুম্বক বলে। বস্তুর এ ধর্মকে চুম্বকত্ব বলে।
 
চৌম্বক পদার্থ: যে সমস্ত পদার্থ চুম্বক দ্বারা আকৃষ্ট হয় এবং যাদেরকে কৃত্রিম উপায়ে চুম্বকে পরিণত করা যায়, তাদের চৌম্বক পদার্থ বলে। যেমন, কাঁচা লোহা, ইষ্পাত, নিকেল, কোবাল্ট ইত্যাদি হল চৌম্বক পদার্থ।
 

*চুম্বককে কয়ভাগে ভাগ করা যায়?

 
উত্তরঃ চুম্বকত্বের স্থায়িত্বের উপর নির্ভর করে চুম্বককে দুটি ভাগে ভাগ করা যায়:
 (1) স্থায়ী চুম্বক (Permanent Magnet): যে সমস্ত কৃত্রিম চুম্বকের চুম্বকত্ব অনেকদিন বজায় থাকে, সহজে নষ্ট হয় না, তাদের স্থায়ী চুম্বক বলে। যেমন: দন্ড চুম্বক, চুম্বক শলাকা ইত্যাদি হল স্থায়ী চুম্বক।
 
(2) অস্থায়ী চুম্বক (Temporary Magnet): যে সমস্ত কৃত্রিম চুম্বকের চুম্বকত্ব বেশিদিন স্থায়ী হয় না, তাদের অস্থায়ী চুম্বক বলে। যেমন, কাঁচা লোহার দন্ডকে ঘর্ষণ প্রণালীতে চুম্বকে পরিণত করা হলে যদিও বেশ শক্তিশালী চুম্বকে পরিণত হয়, কিন্তু ওই চুম্বকের চুম্বকত্ব বেশি দিন স্থায়ী হয় না।
 

*কোন ধরণের পদার্থকে চুম্বক আকর্ষন করে/করে না- নোট নাও।

চুম্বক আকর্ষন করে

চুম্বক আকর্ষন করে

বস্তুর নাম

কী দিয়ে তৈরী

বস্তুর নাম

কী দিয়ে তৈরী

পেরেক

লৌহা

চেয়ার

কাঠ

চামচ

স্টীল

জগ

কাঁচ

ব্যাটারী

ইস্পাত

চিরুনি

প্লাস্টিক

খেলনা গাড়ী

লৌহা

বই

কাগজ

মুদ্রা

নিকেল

জামা

কাপড়/তন্তু

*তোমরা কি নিজেরা একটি চুম্বক তৈরী করতে পারবে?

উত্তরঃ 
পরীক্ষনঃ একটি ইস্পাতের টুকরা বা সূঁচকে একটি স্থায়ী চুম্বকে একমুখী ঘর্ষণ করলে এরপর তা কোনো লোহা বা নিকেল পদার্থের কাছে নিলে,আকর্ষণ করছে কী?(পৃষ্ঠা ১৪)
পর্যবেক্ষণ –  ঘর্ষণকৃত ইস্পাতের টুকরা বা সূঁচ লোহা বা নিকেলকে আকর্ষণ করছে।
নোট-একটি ইস্পাতের টুকরা বা সূঁচকে স্থায়ী চুম্বকে একমুখী ঘর্ষণ করা হয়, তখন ইস্পাতের টুকরা বা সূঁচ নিজেই  চুম্বকে পরিণত হয়।
 
***পরীক্ষণঃ একটি বাটিতে পানি নিয়ে তাতে সূচঁটি ভাসালে কী উত্তর দক্ষিণ মুখ করে আছে?বাটিটি ঘুরিয়ে দিলে কী সূঁচের দিক একই থাকছে? (পৃষ্ঠা ১৪)
পর্যবেক্ষণঃ বাটিতে পানি নিয়ে তাতে সূঁচ ভাসালে সূঁচের উত্তর মেরু দক্ষিণ দিকে এবং দক্ষিণ মেরু উত্তর দিকে মুখ করে থাকে।
 
বাটি ঘুরিয়ে দিলে: সূচটি একই দিকে থাকবে।কারণ পৃথিবীর চৌম্বক ক্ষেত্র স্থির থাকে।
 

*চুম্বক কেন উত্তর-দক্ষিণ মুখ করে থাকে?

উত্তরঃ চুম্বক উত্তর-দক্ষিণ মুখ করে থাকে কারণ পৃথিবী একটি বিরাট চুম্বক। পৃথিবীর চৌম্বক ক্ষেত্র চুম্বকের উপর ক্রিয়া করে এবং এটিকে উত্তর-দক্ষিণ দিকে সারিবদ্ধ করে।পৃথিবীর ভেতরকার চুম্বকটির দক্ষিণ মেরু হচ্ছে উত্তর দিকে এবং উত্তর মেরুটি হচ্ছে দক্ষিণ দিকে।
 

*বৈদ্যুতিক প্রবাহের সাহায্যে কি চুম্বক তৈরি করা সম্ভব? (পৃষ্ঠা ১৫)

উত্তরঃ হ্যাঁ, বৈদ্যুতিক প্রবাহের সাহায্যে চুম্বক তৈরি করা সম্ভব। তড়িৎচুম্বক নামক এক ধরণের চুম্বক তৈরি করা হয় যা বিদ্যুৎ প্রবাহের উপর নির্ভর করে।
 
তড়িৎচুম্বক তৈরি করার পদ্ধতি:
 
একটি তারকে কুণ্ডলী বা সলিনয়েড আকারে পেঁচিয়ে নিতে হয়।এ কুণ্ডলীর মধ্য দিয়ে বিদ্যুৎ প্রবাহিত করতে হয়।বিদ্যুৎ প্রবাহিত হলে কুণ্ডলীর ভেতরে ও বাইরে চৌম্বক ক্ষেত্র তৈরি হয়।বিদ্যুৎ প্রবাহ বন্ধ করে দিলে চৌম্বক ক্ষেত্রও বিনষ্ট হয়ে যায়।
 
কি কি ব্যবহার করেছ?
ড্রিঙ্কিং স্ট্র, বৈদ্যুতিক তার, ব্যাটারী, কম্পাস।
 
পর্যবেক্ষণ – 
১.কম্পাস কাছে নেয়ার পর কী ঘটল?
কম্পাসের কাঁটাটি শুরতে উত্তর দিকে মুখ করে থাকে। কুন্ডলীর তারের সাথে ব্যাটারীর সংযোগ দিলে কম্পাসটি কুন্ডলীর দিকে ঘুরে যায়। কারণ, ব্যাটারী থেকে বিদ্যুৎ প্রবাহের কারণে একটি চৌম্বক ক্ষেত্র তৈরী হয়েছে এবং সেই চৌম্বক ক্ষেত্রটি কম্পাসের কাঁটাটিকে নিজের দিকে টেনে নিয়েছে।
 
২.ব্যাটারীর দিক বদলে দেয়ার পর কী ঘটেছে?
যদি ব্যাটারী ঘুরিয়ে বিদ্যুৎ প্রবাহের দিক পালটে দেয়া যায় তাহলে দেখা যায় কম্পাসটিও সঙ্গে সঙ্গে ঘুরে যাচ্ছে। 

ভাবনার খোরাকঃ

একটি দন্ড চুম্বক বৈদ্যুতিক তারের কুন্ডলীর ভেতরে দ্রুত কিংবা ধীরে আনা নেওয়া করা হলে এমিটারে কী পরিবর্তন দেখা যাবে?

 যখন একটি দন্ড চুম্বক বৈদ্যুতিক তারের কুণ্ডলীর ভেতরে দ্রুত কিংবা ধীরে আনা নেওয়া করা হয়, তখন এমিটারে বিদ্যুৎ প্রবাহের পরিবর্তন দেখা যাবে।

কারণ: দন্ড চুম্বক কুণ্ডলীর ভেতরে আনা নেওয়ার সময় কুণ্ডলীর ভেতরে চুম্বক ক্ষেত্রের পরিবর্তন ঘটে। দ্রুত চুম্বক ক্ষেত্রের পরিবর্তন বেশি বিদ্যুৎ প্রবাহ সৃষ্টি করে, যার ফলে এমিটারে বেশি ভোল্টেজ দেখা যাবে।
ধীরে চুম্বক ক্ষেত্রের পরিবর্তন কম বিদ্যুৎ প্রবাহ সৃষ্টি করে, যার ফলে এমিটারে কম ভোল্টেজ দেখা যাবে।
Read More: আকাশ কত বড়- ষষ্ঠ শ্রেণী
Read More: আমদের জীবনে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি - ষষ্ঠ শ্রেণী

নবম ও দশম সেশনঃ

কম্পাস বা যেকোন চুম্বকের দুই মেরু সবসময় উত্তর দক্ষিণ মুখ করে থাকে কেন?

উত্তরঃ কম্পাস বা যেকোনো চুম্বকের দুই মেরু সবসময় উত্তর দক্ষিণ মুখ করে থাকে কারণ পৃথিবী নিজেই একটি বিরাট চুম্বক। পৃথিবীর চৌম্বক ক্ষেত্রের দক্ষিণ মেরু পৃথিবীর ভৌগোলিক উত্তর মেরুর কাছাকাছি অবস্থিত।
 
চুম্বকের দুই মেরু থাকে: উত্তর মেরু এবং দক্ষিণ মেরু। বিপরীত মেরু পরস্পরকে আকর্ষণ করে এবং একই মেরু পরস্পরকে বিকর্ষণ করে। পৃথিবীর চৌম্বক ক্ষেত্রের দক্ষিণ মেরু কম্পাসের উত্তর মেরুকে আকর্ষণ করে এবং কম্পাসের দক্ষিণ মেরুকে বিকর্ষণ করে।
 
এই কারণে, কম্পাসের উত্তর মেরু সবসময় পৃথিবীর ভৌগোলিক দক্ষিণ মেরুর দিকে নির্দেশ করে এবং কম্পাসের দক্ষিণ মেরু সবসময় পৃথিবীর ভৌগোলিক উত্তর মেরুর দিকে নির্দেশ করে।
 

পরিযায়ী পাখিদের অস্তিত্বের হুমকি সম্পর্কে তোমরা কোনো ঘটনা শুনেছ?

উত্তরঃ পরিযায়ী পাখিদের অস্তিত্বের হুমকি সম্পর্কে আমার শোনা ঘটনাঃ
পরিযায়ী পাখিদের অস্তিত্ব হুমকির মুখে পতনের ঘটনা  অত্যন্ত দুঃখজনক এবং উদ্বেগজনক।এ বছর শীতকালে আমাদের প্রতিবেশীদের মধ্যে অনেকের মুখে শুনেছি যে পরিযায়ী পাখিদের মাংস অনেক সুস্বাদু। তারা চড়া দামে পরিযায়ী পাখি কিনেছে এবং খেয়েছে। এভাবে শিকার করার ফলে তাদের অস্তিত্ব হুমকির মুখে পড়ছে।
 

তোমাদের একালায় পরিযায়ী পাখিদের জন্য নিরাপদ আশ্রয় গড়ে তুলতে তোমারা কী করতে পারো? 

উত্তরঃ এ সম্পর্কে আমাদের পরিকল্পনা নিম্নরূপঃ
পরিযায়ী পাখিদের জন্য নিরাপদ আশ্রয় গড়ে তুলতে আমরা ব্যক্তিগতভাবে  এবং  সামাজিকভাবে  অনেক পদক্ষেপ গ্রহণ করতে পারি।
 
ব্যক্তিগতভাবে:
১। গাছপালা পাখিদের বাসা তৈরি এবং খাদ্য সংগ্রহের জন্য নিরাপদ স্থান প্রদান করে।
২। পাখির খাবার রাখা এবং পানির ব্যবস্থা করা তাদের বেঁচে থাকার জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
৩। পোষা বিড়াল এবং কুকুর পাখির জন্য হুমকি হতে পারে। তাদের নিয়ন্ত্রণে রাখা পাখিদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে।
৪। কীটনাশক পাখির জন্য ক্ষতিকর। পরিবেশবান্ধব পদ্ধতি ব্যবহার করে কীটপতঙ্গ নিয়ন্ত্রণ করা উচিত।
 
সামাজিকভাবে:
১। স্থানীয় পরিবেশ সংরক্ষণ সংস্থার সাথে যোগাযোগ করে পাখিদের আবাসস্থল রক্ষার জন্য কাজ করা।
২।পাখিদের গুরুত্ব সম্পর্কে মানুষকে সচেতন করে তাদের সমর্থন আদায় করা।
৩।পাখি শিকার এবং ব্যবসা নিয়ন্ত্রণ করে আইন প্রয়োগ করা।
 

পরিযায়ী পাখিদের সম্পর্কে নতুন কী কী জানলে এই কাজ করতে গিয়ে?

উত্তরঃ 
  • পরিযায়ী পাখিদের ভ্রমণপথ সম্পর্কে জেনেছি।
  • পরিযায়নের কারণ জেনেছি।
  • কিভাবে তারা এতো লম্বা পথ পাড়ি দেয় তা জেনেছি।
  • প্রাকৃতিক ভারসাম্য ঠিক রাখতে এদের ভূমিকা সম্পর্কে জেনেছি।

এই কাজ করার পর পরিযায়ী পাখিদের বিষয়ে তোমার নিজের চিন্তায় কি কোনো পরিব্ররতন এসেছে?

উত্তরঃ প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষায় পরিযায়ী পাখিদের অস্তিত্ব রক্ষার জন্য ব্যাক্তিগত এবং সামাজিক ভাবে এগিয়ে আসতে হবে।
Read More: খেলার মাঠে বিজ্ঞান- নবম শ্রেণী
Read More: বায়ু দূষণ- নবম শ্রেণী

Filed Under: Class 8, বিজ্ঞান class 8 Tagged With: East Asian-Australian Flyway বাংলাদেশ সহ কোন কোন দেশের উপর দিয়ে গেছে?, অক্ষরেখা কী?, ক'টা বাজবে সেটা কীভাবে ঠিক হবে?, কর্কটক্রান্তি রেখা কী?, দ্রাঘিমা রেখা কী?, দ্রাঘিমাংশ কিভাবে নির্ণয় করা হয়?, পরিযায়ী পাখিগুলো কোথা থেকে আসে?, পরিযায়ী পাখিরা কিভাবে এত লম্বা পথ পাড়ি দেয়?, পৃথিবীর কোন দিকে কখন দিন শুরু হবে, পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে ভূমিরূপ ও আবহাওয়ার পার্থক্যের কারণ কী?, বাংলাদেশের উপর বা কাছ দিয়ে কোন যাত্রাপথ গুলো গেছে?, যাযাবর পাখির সন্ধানে, সূর্যালোকের বিকিরনের প্যাটার্নের সঙ্গে বিভিন্ন ভৌগোলিক অঞ্চল সৃষ্টির কোনো সম্পর্ক কি খুঁজে পাও?, স্মার্টফোনে GPS ব্যবহার করে কোনো স্থানের (আমাদের স্কুল) অক্ষাংশ

Primary Sidebar

zippy's macaroni salad recipe hawaii

Hawaiian chopped steak recipe

Craving a taste of the Hawaiian islands? Look no further than Zippy's Macaroni Salad Recipe, a culinary delight that … [Read More...] about Hawaiian chopped steak recipe

1950s recipe for tamale pie

1950s Tamale Pie: A Taste of Vintage Comfort Food

Is your kitchen lacking a touch of comfort and nostalgia? You've found it! This blog post will take you on a lovely … [Read More...] about 1950s Tamale Pie: A Taste of Vintage Comfort Food

রোধ, জল, বৃষ্টি

রোধ, জল, বৃষ্টি। ৬ষ্ঠ শ্রেনী। বিজ্ঞান-অনুশীলন বই

আমরা ষষ্ঠ শ্রেনীর বিজ্ঞান-অনুশীলন বইয়ের ৪র্থ অধ্যায়ে আলোচিত "রোধ, জল, বৃষ্টি"-শিখন অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে বিভিন্ন ধরনের … [Read More...] about রোধ, জল, বৃষ্টি। ৬ষ্ঠ শ্রেনী। বিজ্ঞান-অনুশীলন বই

গতির খেলা-৬ষ্ট শ্রেণী

গতির খেলা। ৬ষ্ঠ শ্রেনী। বিজ্ঞান-অনুশীলন বই

এই পোস্টে আমরা জানবো ষষ্ঠ শ্রেনীর বিজ্ঞান বিষয়ের ৩য় শিখন অভিজ্ঞতা গতির খেলা  সম্পর্কে। প্রথম, দ্বিতীয় ও … [Read More...] about গতির খেলা। ৬ষ্ঠ শ্রেনী। বিজ্ঞান-অনুশীলন বই

ক্ষুদে বাগানঃটেরারিয়াম।সপ্তম শ্রেণী| বিজ্ঞান- অনুশীলন বই

এই পোস্টে আমরা সপ্তম শ্রেনীর বিজ্ঞান অনুশীলন বইয়ের ৭ম অধ্যায়,ক্ষুদে বাগানঃটেরারিয়াম  সম্পর্কে জানবো। প্রথম ও … [Read More...] about ক্ষুদে বাগানঃটেরারিয়াম।সপ্তম শ্রেণী| বিজ্ঞান- অনুশীলন বই

হরেক রকম খেলনার মেলা

হরেক রকম খেলনার মেলা।সপ্তম শ্রেণী| বিজ্ঞান- অনুশীলন বই

এই পোস্টে আমরা সপ্তম শ্রেনীর বিজ্ঞান অনুশীলন বইয়ের ৬ষ্ঠ অধ্যায়,হরেক রকম খেলনার মেলা  সম্পর্কে জানবো।প্রথম ও দ্বিতীয় … [Read More...] about হরেক রকম খেলনার মেলা।সপ্তম শ্রেণী| বিজ্ঞান- অনুশীলন বই

Footer

  • About Us
  • Affiliate Disclosure
  • Privacy Policy
  • Terms of Use
  • Contact Us

Copyright © 2025 · News Pro on Genesis Framework · WordPress · Log in