Class 8

সূর্যঘড়ি ২০২৪। বিজ্ঞান-অনুশীলন বই । ৮ম শ্রেনী

এই পোস্টে আমরা অষ্টম  শ্রেনীর বিজ্ঞান অনুশীলন বই এর ২য় শিখন অভিজ্ঞতা– সূর্যঘড়ি- সম্পর্কে জানবো।

প্রথম ও দ্বিতীয় সেশনঃ

*সূর্যকে কাজে লাগানোর উপায় কী?

উত্তরঃ সূর্যকে কাজে লাগানোর অনেক উপায় রয়েছে যেমন-
  • সৌর প্যানেল ব্যবহার করে সূর্যের আলোকে বিদ্যুতে রূপান্তর করা।
  • সৌর চুলা ব্যবহার করে খাবার রান্না করা।
  • সৌর-চালিত পাম্প ব্যবহার করে জল সেচ করা ইত্যাদি।

*খুঁটির ছায়ার দৈর্ঘ্য সময়ের সাথে সাথে পরিবর্তন ঘটে কেন?

উত্তরঃ খুঁটির ছায়ার দৈর্ঘ্য সময়ের সাথে সাথে পরিবর্তন ঘটে।বেলা বাড়ার সাথে সাথে ছায়ার দৈর্ঘ্য বেড়েছে, পরে আবার কমে গিয়েছে।এ পরিবর্তনের কারণ সূর্যের অবস্থান আকাশে সময়ের সাথে সাথে পরিবর্তিত হয়। সূর্যের গতি, পৃথিবীর অক্ষের কাত, দিনের বেলা, খুঁটির উচ্চতা এবং ভূখণ্ডের ঢাল – এই সকল কারণ ছায়ার দৈর্ঘ্যের পরিবর্তনের জন্য দায়ী।

৪ ফুট দৈর্ঘ্যের খুঁটির ছায়ার দৈর্ঘ্যের পরিবর্তনঃ 

পর্যবেক্ষনের
ক্রমিক

সময়
(পূর্নঘন্টা)

খুঁটির ছায়ার
অবস্থান

খুঁটির ছায়ার
দৈর্ঘ্য (ফুট)

১০:০০ am

খাড়া

১১:০০  am

পশ্চিমদিকে

১২:০০  pm

পশ্চিমদিকে

০১:০০  pm

পশ্চিমদিকে

০২:০০  pm

পশ্চিমদিকে

০৩:০০  pm

পশ্চিমদিকে

১০

০৪:০০  pm

পশ্চিমদিকে

১২

এই ছকের তথ্যের উপর ভিত্তি করে নিম্নের রেখাচিত্রটি পাওয়া যায়ঃ

খুঁটির ছায়ার দৈর্ঘ্যের পার্থক্য হওয়ার কারণ কী?

খুঁটির ছায়ার দৈর্ঘ্যের পার্থক্য হওয়ার কারণ:

সূর্যের উচ্চতা সারাদিন পরিবর্তিত হয়। সূর্যোদয়ের সময়, সূর্য দিগন্তের কাছাকাছি থাকে এবং ছায়া দীর্ঘ হয়। দুপুরের সময়, সূর্য আকাশে সবচেয়ে উঁচুতে থাকে এবং ছায়া সবচেয়ে ছোট হয়। সূর্যাস্তের সময়, সূর্য আবার দিগন্তের কাছাকাছি চলে আসে এবং ছায়া আবার দীর্ঘ হয়।

পঞ্চম  ও ষষ্ঠ সেশনঃ

চাঁদের উৎপত্তি ঘটনা  প্রবাহকে ৩টি ধাপে সাজিয়ে ফ্লো-চার্টঃ 

সূর্য, পৃথিবী ও চাঁদের একটি মডেল বানাতে  প্রয়োজনীয় উপকরণ কি কি? এবং এসব উপকরণ বাছাই করার কারণ কি?

উত্তরঃ  সূর্য, পৃথিবী  ও চাঁদের মডেল বানাতে  প্রয়োজনীয় উপকরণ:

  • কার্ডবোর্ড
  • বিভিন্ন রঙের কাগজ
  • রঙ
  • ব্রাশ
  • কাঁচি
  • স্টিলের তার
  • গ্লু
  • টেপ ইত্যাদি
উপকরণ ব্যবহার করার যুক্তি:
  • কার্ডবোর্ড: মডেলের ভিত্তি তৈরি করতে।
  • কাগজ: মডেলের বিভিন্ন অংশ তৈরি করতে।
  • রঙ: মডেলের বিভিন্ন অংশ রঙ করতে।
  • ব্রাশ: রঙ লাগানোর জন্য।
  • কাঁচি: কাগজ ও কার্ডবোর্ড কাটার জন্য।
  • তারঃ কক্ষপথ তৈরির জন্য।
  • গ্লু: মডেলের বিভিন্ন অংশ একসাথে লাগানোর জন্য।
  • টেপ: মডেলের বিভিন্ন অংশ একসাথে আটকে রাখার জন্য।

সপ্তম,অষ্টম ও নবম সেশনঃ

*তোমাদের বানানো (সূর্য, পৃথিবী,চাঁদ)মডেলে কোন কোন ঘটনা পর্যবেক্ষণ করা সম্ভব হচ্ছেনা?

হাতে বানানো চাঁদ সূর্য পৃথিবীর অবস্থানের মডেলে বেশ কিছু ঘটনা পর্যবেক্ষণ করা সম্ভব হয় না। যেমন-দিন-রাতের দৈর্ঘ্য পরিবর্তন,জোয়ারভাটা,ঋতু পরিবর্তন,চন্দ্রগ্রহণ, সূর্যগ্রহণ ইত্যাদি।

উপরের ঘটনাগুলো কেন তোমাদের মডেলে পর্যবেক্ষণ সম্ভব হচ্ছে না?

কারণ:

সরলীকরণ: হাতে বানানো মডেলটি বাস্তব জগতের পূর্ণাঙ্গ অনুকরণ নয়, বরং কিছু সরলীকরণের উপর ভিত্তি করে তৈরি। এই সরলীকরণগুলো কিছু ঘটনা পর্যবেক্ষণ করা অসম্ভব করে তোলে।

আকারের অনুপাত: হাতে বানানো মডেলে, সূর্য, চাঁদ এবং পৃথিবীর আকার বাস্তব অনুপাতে নেই। এর ফলে, কিছু ঘটনা, যেমন চন্দ্রগ্রহণ এবং সূর্যগ্রহণ, দেখা যায় না।

অক্ষের কাত: হাতে বানানো মডেলে, পৃথিবীর অক্ষের কাত বাস্তব অনুপাতে নেই। এর ফলে, ঋতু পরিবর্তন এবং দিন-রাতের দৈর্ঘ্য পরিবর্তন দেখা যায় না।

মাধ্যাকর্ষণ শক্তি: হাতে বানানো মডেলে, চাঁদ এবং সূর্যের মাধ্যাকর্ষণ শক্তি বাস্তব অনুপাতে নেই। এর ফলে, জোয়ারভাটা দেখা যায় না।

তোমাদের মডেলে  প্রচ্ছায়া এবং উপচ্ছায়া কি পর্যবেক্ষণ করতে পারছ?কোনো সমস্যা হয়েছে কী?শ্রেনিকক্ষে দিনের বেলায় প্রচ্ছায়া পর্যবেক্ষণ করতে কেন অসুবিধা হয়?

হ্যাঁ, আমাদের মডেলে আমরা প্রচ্ছায়া এবং উপচ্ছায়া পর্যবেক্ষণ করতে পারি।
প্রচ্ছায়া:
সূর্যের আলো কোনো বস্তু দ্বারা আবদ্ধ হলে যে অন্ধকার অংশ তৈরি হয় তাকে প্রচ্ছায়া বলে।
প্রচ্ছায়া বস্তুর আকারের চেয়ে বড় হয়।
প্রচ্ছায়া বস্তু থেকে সূর্যের বিপরীত দিকে তৈরি হয়।
সূর্য যত উঁচুতে থাকে, প্রচ্ছায়া তত ছোট হয়।
সূর্য যত নিচুতে থাকে, প্রচ্ছায়া তত বড় হয়।
উপচ্ছায়া:
প্রচ্ছায়ার পার্শ্ববর্তী অল্প আলোকিত অংশকে উপচ্ছায়া বলে।
উপচ্ছায়া সবসময় স্পষ্ট হয় না।
সূর্যের অবস্থানের উপর উপচ্ছায়ার আকার নির্ভর করে।
সমস্যা:
আমাদের মডেলে, সূর্যের আলো কৃত্রিম। প্রকৃত সূর্যের আলোর তীব্রতা এবং দিক পরিবর্তন হয়। কৃত্রিম আলো সবসময় একই থাকে।আমাদের মডেলে, পৃথিবীর ঘূর্ণন দেখানো হয় না। প্রকৃতিতে, পৃথিবীর ঘূর্ণনের কারণে সূর্যের অবস্থান পরিবর্তিত হয় এবং প্রচ্ছায়া ও উপচ্ছায়া পরিবর্তিত হয়।শ্রেণিকক্ষে দিনের বেলায় প্রচ্ছায়া পর্যবেক্ষণ করতে অসুবিধা হয় কারণ:
কৃত্রিম আলো: শ্রেণিকক্ষে ব্যবহৃত কৃত্রিম আলো প্রকৃত সূর্যের আলোর চেয়ে কম তীব্র হয়। এর কারণে প্রচ্ছায়া স্পষ্ট হয় না।
জানালার আলো: শ্রেণিকক্ষে বিভিন্ন দিক থেকে আলো আসে। এর কারণে প্রচ্ছায়া স্পষ্ট হয় না।
বস্তুর অবস্থান: শ্রেণিকক্ষে বস্তু বিভিন্ন দিকে রাখা থাকে। এর কারণে প্রচ্ছায়া স্পষ্ট হয় না।

দশম ও একাদশ সেশনঃ

*পৃথিবীর কক্ষপথ যদি পুরোপুরি বৃত্তাকার হতো তাহলে অ্যানালেমার আকৃতি কেমন হতো? কেন?

যদি পৃথিবীর কক্ষপথ পুরোপুরি বৃত্তাকার হত, তাহলে অ্যানালেমার আকৃতি একটি সমবাহু ত্রিভুজ হত। কারণ:
অ্যানালেমা: এটি পৃথিবী থেকে দেখা সূর্যের আপাতিক গতিপথের একটি রেখাচিত্র যা এক বছর ধরে রেকর্ড করা হয়।
★পৃথিবীর কক্ষপথের উপবৃত্তাকার আকারের কারণে সূর্য বছরের বিভিন্ন সময়ে আকাশে বিভিন্ন অবস্থানে দেখা যায়।
★ যদি পৃথিবীর কক্ষপথ পুরোপুরি বৃত্তাকার হত, তাহলে সূর্য সবসময় আকাশে একই স্থানে থাকত।পৃথিবীর অক্ষের 23.5° কোণে হেলে থাকার কারণে, এনালেমা একটি সমবাহু ত্রিভুজের আকারে রেকর্ড করা হবে।
এক্ষেত্রে ত্রিভুজের শীর্ষবিন্দু হবে:
উত্তর গোলার্ধের জন্য: গ্রীষ্মকালীন অয়নকাল (উত্তর গোলার্ধে সূর্যের সর্বোচ্চ উচ্চতা)
দক্ষিণ গোলার্ধের জন্য: শীতকালীন অয়নকাল (দক্ষিণ গোলার্ধে সূর্যের সর্বোচ্চ উচ্চতা)
ত্রিভুজের ভূমি হবে:
উভয় গোলার্ধের জন্য: বিষুবরেখা।
উল্লেখ্য:
বাস্তবিকভাবে, পৃথিবীর কক্ষপথ পুরোপুরি বৃত্তাকার নয়, বরং কিছুটা উপবৃত্তাকার।
এর ফলে, অ্যানালেমার আকৃতি পুরোপুরি সমবাহু ত্রিভুজ না হয়ে কিছুটা বিকৃত হয়।

পৃথিবী যদি ২৩.৫ ডিগ্রী হেলে না থেকে একদম খাড়াভাবে সূর্যকে কেন্দ্র করে ঘুরতো তাহলে অ্যানালেমার আকৃতি কেমন হতো যুক্তি দিয়ে ব্যাখ্যা কর ।

যদি পৃথিবী ২৩.৫ ডিগ্রী হেলে না থেকে একদম খাড়াভাবে সূর্যকে কেন্দ্র করে ঘুরতো, তাহলে অ্যানালেমার আকৃতি একটি সরলরেখা হত।
কারণ:
অ্যানালেমা: অ্যানালেমা হলো এক বছর ধরে সূর্যের অবস্থানের একটি রেকর্ড যা পৃথিবীর একটি নির্দিষ্ট স্থান থেকে পর্যবেক্ষণ করা হয়। এটি একটি উপবৃত্তাকার আকৃতি ধারণ করে কারণ পৃথিবী সূর্যকে ঘিরে একটি উপবৃত্তাকার কক্ষপথে ঘোরে এবং পৃথিবীর অক্ষ 23.5° হেলানো থাকে।
খাড়া অক্ষ: যদি পৃথিবীর অক্ষ খাড়া থাকে, তাহলে সূর্য সারাবছর ধরে আকাশে একই উচ্চতায় থাকবে। এর অর্থ হলো অ্যানালেমা তৈরি করার জন্য সূর্যের অবস্থানের বিন্দুগুলো একটি সরলরেখায় সারিবদ্ধ হবে।

পৃথিবীর সব দেশ থেকে বছর জুড়ে  পর্যবেক্ষণ করলে কি অ্যানালেমার আকৃতি একই রকম হবে? তোমার উত্তরের পক্ষে যুক্তি দাও।

না, পৃথিবীর সব দেশ থেকে বছর জুড়ে পর্যবেক্ষণ করলে অ্যানালেমার আকৃতি একই রকম হবে না।
কারণ:
অক্ষের ঢাল: পৃথিবীর অক্ষ 23.5° হেলানো। এই ঢালের কারণে, বিভিন্ন অক্ষাংশে সূর্যের অবস্থান ভিন্ন ভিন্নভাবে পরিবর্তিত হয়।
সূর্যের উচ্চতা: বিষুব রেখায়, সূর্য সারাবছর ধরে আকাশে একই উচ্চতায় থাকে। কিন্তু উত্তর ও দক্ষিণ মেরুতে, সূর্য ছয় মাস ধরে দিগন্তের উপরে এবং ছয় মাস ধরে দিগন্তের নিচে থাকে।
অ্যানালেমার আকৃতি: অ্যানালেমার আকৃতি নির্ভর করে সূর্যের অবস্থানের পরিবর্তনের উপর। যেহেতু সূর্যের অবস্থান বিভিন্ন অক্ষাংশে ভিন্ন ভিন্নভাবে পরিবর্তিত হয়, তাই অ্যানালেমার আকৃতিও ভিন্ন ভিন্ন হবে।

দ্বাদশ সেশনঃ

*তোমাদের হাতে বানানো  সূর্য চাঁদ ও পৃথিবী  মডেলে আরো কী ধরনের পরিবর্তন আনলে বিষয়গুলো আরো যৌক্তিক ভাবে ব্যাখ্যা করা যেতো?

আমাদের হাতে বানানো সূর্য, চাঁদ ও পৃথিবী মডেলে আরও যৌক্তিকভাবে বিষয়গুলো ব্যাখ্যা করার জন্য  কিছু পরিবর্তন আনা যেতে পারে।
  • সঠিক আকারের অনুপাত বজায় রাখতে পারলে মডেলটি আরও বাস্তবসম্মত হবে।
  • মডেলে ঘূর্ণনের ব্যবস্থা থাকলে, ঋতু পরিবর্তন, দিন ও রাত, চাঁদের দশা পরিবর্তন ইত্যাদি বিষয়গুলো আরও স্পষ্টভাবে বোঝা যাবে।
  • সঠিক কক্ষপথ দেখানো হলে, গ্রহণ, ঋতু পরিবর্তন ইত্যাদি বিষয়গুলো আরও সহজে বোঝা যাবে।মডেলে আরও কিছু উপাদান যোগ করা যেতে পারে, যেমন: গ্রহ,নক্ষত্র,ছায়াপথ,গ্রহাণু,ধূমকেতু।এই উপাদানগুলো মহাবিশ্ব সম্পর্কে আরও ধারণা দেবে।

তোমাদের বানানো সূর্যঘড়ি কি সারা বছর একই ভাবে কাজ করবে? ব্যাখ্যা কর।

আমাদের বানানো সূর্যঘড়ি সারা বছর একই ভাবে কাজ করবে না। কারণ, সূর্যের অবস্থান বছরের বিভিন্ন সময়ে আকাশে ভিন্ন ভিন্ন হয়।

ছায়ার অবস্থান ও দৈর্ঘ্যের পরিবর্তন কাজে লাগিয়ে আর কি করা যেতে পারে?

ছায়ার অবস্থান ও দৈর্ঘ্যের পরিবর্তনের ব্যবহার বিভিন্ন ক্ষেত্রে করা যেতে পারে।

কিছু উদাহরণ: 

  • বস্তুর উচ্চতা নির্ণয়।
  • গ্রহের অবস্থান নির্ণয়।
  • ছায়ানাটক, ছায়াছবি, ছায়াখেলা ইত্যাদি পরিবেশনা।

সোলার প্যানেল কোন দিকে হেলে রাখা হয় কখনো খেয়াল করেছো কেন সোলার প্যানেলকে সব সময় একই দিকে মুখ করে হেলিয়ে রাখা হয় বলতে পারো?

হ্যাঁ, খেয়াল করেছি। সোলার প্যানেলগুলো সাধারণত দক্ষিণ দিকে হেলানো থাকে। এর কারণ  সোলার প্যানেল থেকে সর্বোচ্চ বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য সূর্যের আলো সর্বোচ্চ পরিমাণে গ্রহণ করা প্রয়োজন। তাই সোলার প্যানেলগুলো সাধারণত দক্ষিণ দিকে হেলানো থাকে।

As an Amazon Associate I earn from qualifying purchases.

veg_admin

Share
Published by
veg_admin
Tags: খুঁটির ছায়ার দৈর্ঘ্য সময়ের সাথে সাথে পরিবর্তন ঘটে কেন?খুঁটির ছায়ার দৈর্ঘ্যের পার্থক্য হওয়ার কারণ কী?চাঁদ)মডেলে কোন কোন ঘটনা পর্যবেক্ষণ করা সম্ভব হচ্ছেনা?ছায়ার অবস্থান ও দৈর্ঘ্যের পরিবর্তন কাজে লাগিয়ে আর কি করা যেতে পারে?তোমাদের বানানো (সূর্যতোমাদের বানানো সূর্যঘড়ি কি সারা বছর একই ভাবে কাজ করবে? ব্যাখ্যা কর।তোমাদের মডেলে প্রচ্ছায়া এবং উপচ্ছায়া কি পর্যবেক্ষণ করতে পারছ?কোনো সমস্যা হয়েছে কী?শ্রেনিকক্ষে দিনের বেলায় প্রচ্ছায়া পর্যবেক্ষণ করতে কেন অসুবিধা হয়?তোমাদের হাতে বানানো সূর্য চাঁদ ও পৃথিবী মডেলে আরো কী ধরনের পরিবর্তন আনলে বিষয়গুলো আরো যৌক্তিক ভাবে ব্যাখ্যা করা যেতো?পৃথিবীপৃথিবী ও চাঁদের একটি মডেল বানাতে প্রয়োজনীয় উপকরণ কি কি? এবং এসব উপকরণ বাছাই করার কারণ কি?পৃথিবী যদি ২৩.৫ ডিগ্রী হেলে না থেকে একদম খাড়াভাবে সূর্যকে কেন্দ্র করে ঘুরতো তাহলে অ্যানালেমার আকৃতি কেমন হতো যুক্তি দিয়ে ব্যাখ্যা কর ।পৃথিবীর কক্ষপথ যদি পুরোপুরি বৃত্তাকার হতো তাহলে অ্যানালেমার আকৃতি কেমন হতো? কেন?পৃথিবীর সব দেশ থেকে বছর জুড়ে পর্যবেক্ষণ করলে কি অ্যানালেমার আকৃতি একই রকম হবে? তোমার উত্তরের পক্ষে যুক্তি দাও।সূর্যসূর্যকে কাজে লাগানোর উপায় কী?সূর্যঘড়িসোলার প্যানেল কোন দিকে হেলে রাখা হয় কখনো খেয়াল করেছো কেন সোলার প্যানেলকে সব সময় একই দিকে মুখ করে হেলিয়ে রাখা হয় বলতে পারো?

Recent Posts

রোধ, জল, বৃষ্টি। ৬ষ্ঠ শ্রেনী। বিজ্ঞান-অনুশীলন বই

আমরা ষষ্ঠ শ্রেনীর বিজ্ঞান-অনুশীলন বইয়ের ৪র্থ অধ্যায়ে আলোচিত "রোধ, জল, বৃষ্টি"-শিখন অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে বিভিন্ন…

4 weeks ago

গতির খেলা। ৬ষ্ঠ শ্রেনী। বিজ্ঞান-অনুশীলন বই

এই পোস্টে আমরা জানবো ষষ্ঠ শ্রেনীর বিজ্ঞান বিষয়ের ৩য় শিখন অভিজ্ঞতা গতির খেলা  সম্পর্কে। প্রথম, দ্বিতীয় ও…

4 weeks ago

ক্ষুদে বাগানঃটেরারিয়াম।সপ্তম শ্রেণী| বিজ্ঞান- অনুশীলন বই

এই পোস্টে আমরা সপ্তম শ্রেনীর বিজ্ঞান অনুশীলন বইয়ের ৭ম অধ্যায়,ক্ষুদে বাগানঃটেরারিয়াম  সম্পর্কে জানবো। প্রথম ও…

4 weeks ago

হরেক রকম খেলনার মেলা।সপ্তম শ্রেণী| বিজ্ঞান- অনুশীলন বই

এই পোস্টে আমরা সপ্তম শ্রেনীর বিজ্ঞান অনুশীলন বইয়ের ৬ষ্ঠ অধ্যায়,হরেক রকম খেলনার মেলা  সম্পর্কে জানবো।প্রথম…

4 weeks ago

অদৃশ্য প্রতিবেশী।সপ্তম শ্রেণী| বিজ্ঞান- অনুশীলন বই

এই পোস্টে আমরা সপ্তম শ্রেনীর বিজ্ঞান অনুশীলন বইয়ের ৫ম অধ্যায়, অদৃশ্য প্রতিবেশী  সম্পর্কে জানবো।সেশন শুরুর…

1 month ago

সূর্যালোকে রান্না।সপ্তম শ্রেণী| বিজ্ঞান- অনুশীলন বই

এই পোস্টে আমরা সপ্তম শ্রেনীর,বিজ্ঞান অনুশীলন বইয়ের ৪র্থ অধ্যায়, সূর্যালোকে রান্না সম্পর্কে জানবো।প্রথম ও দ্বিতীয়…

1 month ago