class 6

গতির খেলা। ৬ষ্ঠ শ্রেনী। বিজ্ঞান-অনুশীলন বই

এই পোস্টে আমরা জানবো ষষ্ঠ শ্রেনীর বিজ্ঞান বিষয়ের ৩য় শিখন অভিজ্ঞতা গতির খেলা  সম্পর্কে।

প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় সেশনঃ

তোমার দল থেকে কে কোন খেলায় অংশ নেবে তা নিচের ছকে নোট নিয়ে রাখো, যাতে পরে ভুলে না যাও।

                                                             ছক-১ 

                                                
              
দলঃ মেঘনা

সদস্যের নাম

খেলাম নাম (
দলের কোন সদস্য কোন ইভেন্টে যোগ দিবে সেই অনুযায়ী টিক দাও)

দৌড়

দড়িলাফ

ভার নিক্ষেপ

ক্যারম

রহিম

করিম

সীমা

রীমা

কোন কোন দল কোন খেলার দায়িত্ব নিচ্ছে তা নিচের ছক-২ এ লিখে নাও।

                                                               ছক-২ 

খেলার নাম

আয়োজনের দায়িত্বে কোন কোন দল থাকবে

দৌড়

পদ্মা

দড়িলাফ

মেঘনা

ভার নিক্ষেপ

যমুনা

ক্যারম

কর্ণফুলী

                                                             ছক-৩

খেলার নাম  – দৌড় প্রতিযোগীতা

প্রতিযোগীর নাম

দুরত্ব (m)

সময় (s)

অবস্থান (ক্রম)

রানা

১০০

১৬

১ম

রহিম

১০০

১৭.৫

২য়

করিম

১০০

১৯

৩য়

সীমা

১০০

২০.৫

৪র্থ

রীমা

১০০

২১

৫ম

মীনা

১০০

২১.৫

৬ষ্ঠ

সালমা

১০০

২২

৭ম

তোমার দলের প্রতিযোগী দড়িলাফে পায়ের সঙ্গে দড়ির প্যাঁচ না লাগিয়ে কতক্ষণ খেলতে পেরেছে তা নিচের ছক-৪ এ লিখে ফেলো তো।







ছক-৪

খেলার নাম  – দড়ি লাফ

প্রতিযোগীর নাম

মোট কতবার ঘুরিয়েছে/পাক সংখ্যা

কতক্ষণ খেলেছে (s)

প্রতি সেকেন্ডে কত পাক দিয়েছে

অবস্থান (ক্রম)

সাদ

৪৫

৩৫

.৭৮

১ম

রায়হান

৪২

৩৩

.৭৯

২য়

রুমা

৪১

৩২

.৭৮

৩য়

আয়েশা

৩৭

৩১

.৮৩

৪র্থ

ফারজানা

৩৫

৩০

.৮৬

৫ম

তোমার দলের প্রতিযোগীর ছোঁড়া বলটা কতদূরে গিয়ে থামল, তা নিচের ছক-৫ এ লিখে রাখবে।

                                                             ছক-৫

খেলার নাম – ভার নিক্ষেপ

প্রতিযোগীর নাম

দুরত্ব (m)

অবস্থান (ক্রম)

সোহান

১২

১ম

রায়হান

১০

২য়

রানা

৩য়

রহিম

৪র্থ

সালমা

৫ম

ভার নিক্ষেপের সময় তোমার দলের প্রতিযোগীর ছুঁড়ে দেয়া ভার কীভাবে উপরে উঠেছিল আবার কীভাবে নিচে নেমে এসেছিল তার ছবি নিচের ফাঁকা জায়গায় এঁকে রাখো।

তোমার আঁকা ছবিতে বলটি সোজা সামনের দিকে না গিয়ে বারবার নিচের দিকে বাঁকা হয়ে পড়ল কেন? তোমার ধারণা নিচে টুকে রাখো।

আমরা জানি,কোনো বস্তুর ওপর মাধ্যাকর্ষণ বল বা অভিকর্ষজ বল সব সময় নিচের দিকে ক্রিয়া করে। উপরে বলটি ছোঁড়ার পর যতই সামনের দিকে যায় ততই অভিকর্ষজ বলের কারণে প্রতি মুহূর্তে নিচে নেমে যায় এবং সবশেষে মাটিতে পতিত হয়।
ছক-৬

খেলার নাম  – ক্যারম

সদস্য

সাদা গুটি (১০)

কালো গটি (৫)

লাল গুটি (২০)

 মোট পয়েন্ট

অবস্থান

রায়হান

৩০

৩য়

রুমা

৫৫

১ম

আয়েশা

৩৫

২য়

রহিম

১৫

৪র্থ

ক্যারমের গুটির সঙ্গে স্ট্রাইকের ধাক্কা লাগার পর স্ট্রাইকের গতিপথ কি পরিবর্তিত হচ্ছে? নিচে ছবি এঁকে দেখাও তো! আর ভেবে বলো- কেন গুটিগুলোর গতির দিক পরিবর্তন হচ্ছে?

উত্তর:ক্যারমের গুটির সঙ্গে স্ট্রাইকের ধাক্কা লাগার পর স্ট্রাইকের গতিপথ পরিবর্তিত হচ্ছে।নিচের ছবিতে একটি উদাহরণ দেওয়া হলো।
ক্যারমের স্ট্রাইকের সাথে ধাক্কা খেলে গুটির গতির দিক পরিবর্তন হয় কারণ স্ট্রাইকার গুটির উপর বল প্রয়োগ করে। এই বল গুটির ভরবেগ পরিবর্তন করে, যার ফলে গুটির গতির দিক পরিবর্তিত হয়।

প্রশ্ন: আচ্ছা ক্যারম বোর্ডে যে বোরিক পাউডার দেওয়া হয়েছিল মনে আছে? বোরিক পাউডার কেন দেয়া হয় বলো তো? না দিলেই বা কী হয়? তোমার উত্তর নিচের ফাঁকা জায়গায় লিখে রাখো।

উত্তর: বোরিক পাউডার দিয়ে গুটির সাথে বোর্ডের ঘর্ষণ বলকে কমানো হয়। এতে করে গুটি খুব সহজে বোর্ডের মধ্যে চলাচল করতে পারে। পাউডার না দিলে বোর্ডের মেঝে খসখসে থাকবে। যার ফলে গুটিগুলো বোর্ডের মধ্যে চলাচলে ঘর্ষণ বলের বাধা খুব বেশি অনুভব করবে এবং এদের গতি কমে যাবে। তাই গুটির উপর ঘর্ষণ বলের প্রভাব কমানোর জন্য বোরিক পাউডার ব্যবহার করা হয়।

বাড়ির কাজ

ছক-৭

খেলার নাম

সরল গতি

বক্র গতি

ঘূর্ণন গতি

পর্যাবৃত্ত গতি

দৌড়

দড়িলাফ

ভার নিক্ষেপ

ক্যারম

চতুর্থ ও পঞ্চম সেশনঃ

প্রশ্ন-১: গতি কাকে বলে?

উত্তর: গতি হলো সময়ের সাথে বস্তুর অবস্থান পরিবর্তনের হার।

প্রশ্ন-২: সরল গতি কাকে বলে?

উত্তর: কোনো বস্তুর গতি যদি একটি সরলরেখার উপর সীমাবদ্ধ থাকে তাহলে তার গতিকে সরল গতি বলে।
যেমন: রাস্তায় গাড়ি চলা, হেটে যাওয়া কোনো লোক ইত্যাদি

প্রশ্ন-৩: বক্রগতি কাকে বলে?

উত্তর: সরলরৈখিক গতিতে চলা কোনো বস্তুর ওপর কোনো সময়ে বল প্রয়োগ করে যদি তার গতিপথ পরিবর্তন করে দেয়া হয় তাহলে ঐ নতুন গতিকে বক্রগতি বলা হয় ।
যেমন: ভার নিক্ষেপ, ঢিল ছুড়ে মারা, ক্রিকেট বল উপর থেকে নিচে পড়ার গতি ইত্যাদি

প্রশ্ন-৪: ঘূর্ণন গতি কাকে বলে?

উত্তর: কোনো বস্তু যদি একটি নির্দিষ্ট বিন্দু বা অক্ষকে কেন্দ্র করে সেই বিন্দু বা অক্ষের চারদিকে বৃত্তাকার পথে গতিশীল থাকে তবে সেই গতিকে ঘূর্ণন গতি বলে।
যেমন: বৈদ্যুতিক পাখার গতি, ঘড়ির কাটার গতি, সাইকেলের চাকার গতি ইত্যাদি

প্রশ্ন-৫: পর্যাবৃত্ত গতি কাকে বলে?

উত্তর: কোনো গতিশীল বস্তুকণার গতি যদি এমন হয় যে, এটি এর গতি পথে কোনো নির্দিষ্ট বিন্দুকে নির্দিষ্ট সময় পর পর একই দিক থেকে অতিক্রম করে তবে সেই গতিকে পর্যাবৃত্ত গতি বলে। যেমন: বৈদ্যুতিক পাখার গতি, ঘড়ির কাটার গতি, সাইকেলের চাকার গতি ইত্যাদি।

এবার নিচের এই বিভিন্ন ধরনের গতি আর কোন কোন ক্ষেত্রে দেখা যায় তা তোমার পাশের বন্ধুর সঙ্গে আলোচনা করে ছক-৮ লিখে ফেলো।

ছক-৮

বিভিন্ন প্রকার গতি

উদাহরণ

সরল গতি

রাস্তায় গাড়ি চলা, সোজা হেটে যাওয়া কোনো লোকের গতি ইত্যাদি

বক্র গতি

ভার নিক্ষেপ, ঢিল ছুড়ে মারা, ক্রিকেট 
খেলায় বল উপর থেকে নিচে পড়ার গতি ইত্যাদি

ঘূর্ণন গতি

চাঁদ ও পৃথিবীর ঘূর্ণন, বৈদ্যুতিক পাখার গতি, ঘড়ির কাটার গতি, সাইকেলের চাকার গতি ইত্যাদি

পর্যাবৃত্ত
গতি

স্প্রিংয়ে কোনো বস্তুর দোল খাওয়া, বৈদ্যুতিক পাখার গতি, ঘড়ির কাটার গতি, সাইকেলের চাকার গতি ইত্যাদি

ছক-৩ থেকে তোমার দলের সদস্য যে দৌড়ে অংশ নিয়েছিল তার বেগ কত তা পরের পৃষ্ঠার ফাঁকা জায়গায় হিসাব করে বলো তো।

খেলার নাম  – দৌড় প্রতিযোগীতা

প্রতিযোগীর নাম

দুরত্ব (m)

সময় (s)

অবস্থান (ক্রম)

রানা

১০০

১৬

১ম

রহিম

১০০

১৭.৫

২য়

করিম

১০০

১৯

৩য়

সীমা

১০০

২০.৫

৪র্থ

রীমা

১০০

২১

৫ম

মীনা

১০০

২১.৫

৬ষ্ঠ

সালমা

১০০

২২

৭ম

প্রতি এক সেকেন্ডে অতিক্রান্ত দূরত্বকে বেগ বলে।অর্থাৎ মোট দূরত্বকে সময় দিয়ে ভাগ করলে যা পাওয়া যায় তাই বেগ।

আমরা জানি,
বেগ = (দূরত্ব ÷ সময়) মি/সে.
সুতরাং রানার বেগ= (দূরত্ব ÷ সময়) মি/সে. = ১০০÷১৬=৬.২৫ মি/সে.
রহিমের বেগ= (দূরত্ব ÷ সময়) মি/সে. = ১০০÷১৭.৫=৫.৭১৪ মি/সে.
করিমের বেগ= (দূরত্ব ÷ সময়) মি/সে. = ১০০÷১৯=.৫.২৬৩ মি/সে.
সীমার বেগ= (দূরত্ব ÷ সময়) মি/সে. = ১০০÷২০.৫=৪.৮৭৮ মি/সে.
রীমার বেগ= (দূরত্ব ÷ সময়) মি/সে. = ১০০÷২১=৪.৭৬২ মি/সে.
মীনার বেগ= (দূরত্ব ÷ সময়) মি/সে. = ১০০÷২১.৫=৪.৬৫১ মি/সে.
সালমার বেগ= (দূরত্ব ÷ সময়) মি/সে. = ১০০÷২২=৪.৫৪৫ মি/সে.

দৌড় শেষ  হবার সঙ্গে সঙ্গে কি থেমে যেতে পেরেছিলে ?

না, দৌড় শেষ হবার পরেও আরো কয়েক কদম এগিয়ে থামতে হয়েছিল, শরীরে গতির প্রবণতা ছিলো।একটি নির্দিষ্ট বেগ অর্জন করার পর হঠাৎ বেগ শূন্য করা সহজ নয়। তাই ধীরে ধীরে বেগ কমিয়ে শূন্য করতে হয়।

ক্যারম খেলার সময় আস্তে টোকা দিলে গুটি একটু এগিয়ে গিয়ে থমকে যাই কেন?

ক্যারম খেলার সময় গুটিতে টোকা দিলে অর্থাৎ বল প্রয়োগ করলে গুটিটি গতিশীল হয়। কিন্তু একটু এগিয়ে গিয়ে  গুটিটি থমকে যায়  কারণ ঘর্ষণ বল কাজ করেছে।

বোরিক পাউডার দিলে কি গুটির গতির কোন পরিবর্তন হয়?

হ্যাঁ, বোরিক পাউডার ব্যবহার করলে ঘর্ষণ বল কমে যায় ফলে গুটির গতি বাড়ে।

ক্যারাম খেলার সময় একটি গুটি যত জোরে গিয়ে অন্য গুটিকে ধাক্কা দেয় সেটি তত বেশি গতিতে ছিটকে অন্যদিকে ছুটে যায়, এর কারণ কী?

উত্তর-যখন একটি গুটি অন্য গুটিকে ধাক্কা দেয়, তখন ধাক্কা দেওয়া গুটির ভরবেগ ধাক্কা খাওয়া গুটিতে স্থানান্তরিত হয়। ধাক্কা দেওয়া গুটির ভরবেগ যত বেশি হবে, ধাক্কা খাওয়া গুটি তত বেশি গতিতে ছিটকে যাবে।ক্যারাম খেলার সময় একটি গুটি যত জোরে গিয়ে অন্য গুটিকে ধাক্কা দেয় সেটি তত বেশি গতিতে ছিটকে অন্যদিকে ছুটে যায়, এর কারণ হল ভরবেগের সংরক্ষণের নীতি।
ভরবেগের সংরক্ষণের নীতি অনুসারে, বাইরের কোন বল প্রয়োগ না করলে একটি বদ্ধ ব্যবস্থার মোট ভরবেগের পরিমাণ একই থাকে।

ধরো, একটা বল উপর থেকে পড়ছে, বলটা বেশি উপর থেকে পড়লে কি বেশি জোরে পড়বে? নাকি যে উচ্চতা থেকেই পড়ুক একই রকম জোৱে নিচে এসে পড়বে?

উত্তর: একটি বলকে উপর থেকে নিচে ফেলার সময় গতি নির্ভর করবে তার উচ্চতার উপর। যত উপর থেকে বলটিকে ফেলবে তত জোরে সে মাটিতে পড়বে। কারণ বলটি যখন উপরে থাকে তার মধ্যে স্থিতিশক্তি জমা থাকে। নিচে পড়ার সময় তার স্থিতিশক্তি গতিশক্তিতে রূপান্তর হয়। বলটি যত উপরে থাকবে তাতে তত বেশি স্থিতিশক্তি সঞ্চিত থাকবে। তাই নিচে পড়ার সময় গতিশক্তিও বেশি হবে। আর যত বেশি গতিশক্তি তত বেশি তার গতি। তাই বলটি যত উপর হতে ফেলা হবে তত জোরে পড়বে।

As an Amazon Associate I earn from qualifying purchases.

veg_admin

Share
Published by
veg_admin
Tags: আচ্ছা ক্যারম বোর্ডে যে বোরিক পাউডার দেওয়া হয়েছিল মনে আছে? বোরিক পাউডার কেন দেয়া হয় বলো তো? না দিলেই বা কী হয়?একটা বল উপর থেকে পড়ছেএর কারণ কী?ক্যারম খেলার সময় আস্তে টোকা দিলে গুটি একটু এগিয়ে গিয়ে থমকে যাই কেন?ক্যারমের গুটির সঙ্গে স্ট্রাইকের ধাক্কা লাগার পর স্ট্রাইকের গতিপথ কি পরিবর্তিত হচ্ছে?ক্যারাম খেলার সময় একটি গুটি যত জোরে গিয়ে অন্য গুটিকে ধাক্কা দেয় সেটি তত বেশি গতিতে ছিটকে অন্যদিকে ছুটে যায়গতি কাকে বলে?গতির খেলাগতির খেলা- ৬ষ্ঠ শ্রেনীঘূর্ণন গতি কাকে বলে?তোমার আঁকা ছবিতে বলটি সোজা সামনের দিকে না গিয়ে বারবার নিচের দিকে বাঁকা হয়ে পড়ল কেন?দৌড় শেষ হবার সঙ্গে সঙ্গে কি থেমে যেতে পেরেছিলে ?পর্যাবৃত্ত গতি কাকে বলে?বক্রগতি কাকে বলে?বলটা বেশি উপর থেকে পড়লে কি বেশি জোরে পড়বে? নাকি যে উচ্চতা থেকেই পড়ুক একই রকম জোৱে নিচে এসে পড়বে?বোরিক পাউডার দিলে কি গুটির গতির কোন পরিবর্তন হয়?সরল গতি কাকে বলে?

Recent Posts

Hawaiian chopped steak recipe

Craving a taste of the Hawaiian islands? Look no further than Zippy's Macaroni Salad Recipe,…

12 months ago

1950s Tamale Pie: A Taste of Vintage Comfort Food

Is your kitchen lacking a touch of comfort and nostalgia? You've found it! This blog…

12 months ago

রোধ, জল, বৃষ্টি। ৬ষ্ঠ শ্রেনী। বিজ্ঞান-অনুশীলন বই

আমরা ষষ্ঠ শ্রেনীর বিজ্ঞান-অনুশীলন বইয়ের ৪র্থ অধ্যায়ে আলোচিত "রোধ, জল, বৃষ্টি"-শিখন অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে বিভিন্ন…

1 year ago

ক্ষুদে বাগানঃটেরারিয়াম।সপ্তম শ্রেণী| বিজ্ঞান- অনুশীলন বই

এই পোস্টে আমরা সপ্তম শ্রেনীর বিজ্ঞান অনুশীলন বইয়ের ৭ম অধ্যায়,ক্ষুদে বাগানঃটেরারিয়াম  সম্পর্কে জানবো। প্রথম ও…

1 year ago

হরেক রকম খেলনার মেলা।সপ্তম শ্রেণী| বিজ্ঞান- অনুশীলন বই

এই পোস্টে আমরা সপ্তম শ্রেনীর বিজ্ঞান অনুশীলন বইয়ের ৬ষ্ঠ অধ্যায়,হরেক রকম খেলনার মেলা  সম্পর্কে জানবো।প্রথম…

1 year ago

অদৃশ্য প্রতিবেশী।সপ্তম শ্রেণী| বিজ্ঞান- অনুশীলন বই

এই পোস্টে আমরা সপ্তম শ্রেনীর বিজ্ঞান অনুশীলন বইয়ের ৫ম অধ্যায়, অদৃশ্য প্রতিবেশী  সম্পর্কে জানবো।সেশন শুরুর…

1 year ago