উপরে তাকালেই যে বিশাল মহাকাশ আমরা দেখি তার শেষ কোথায়? কত বড় এই আকাশ? এই পৃথিবী, আকাশ,মহাবিশ্ব—কোথা থেকে এলো এসব? এই সকল প্রশ্নের উত্তরই খুঁজব আমরা।
Page Contents
Toggleপ্রথম সেশনঃ
* আকাশের দিকে তাকিয়ে তোমাদের মনে যা যা প্রশ্ন জাগতে পারে তা নিচে দেওয়া হল-
- আকাশ এত বিশাল কেন?
- আকাশের রং নীল কেন?
- আকাশে কতগুলো গ্রহ নক্ষত্র আছে?
- সব গ্রহের আকাশের রঙ কী নীল?
দিনের আকাশে কী কী | রাতের আকাশে কী কী |
সূর্য দেখা যায় | চাঁদ দেখা যায় |
মেঘ দেখা যায় | মেঘ দেখা যায় |
নীল রঙের আকাশ দেখা যায় | গ্রহ দেখা যায় |
রংধনু দেখা যায়। | তারা দেখা যায় |
*সকাল, দুপুর, বিকেলে আকাশ এত রং পাল্টায় কেন? দিন বা রাতের কোন সময়টার আকাশ তোমার সবচেয়ে বেশি পছন্দ? ( পৃষ্ঠা ৬)
*রাতের আকাশে দেখা যাওয়া তারা সবই কী একই রকম?সবার রঙ কী একই?
*আকাশের সব তারা কী একইরকম মিটিমিটি জ্বলে?
দ্বিতীয় সেশনঃ
*গ্যালাক্সি কী?
*মহাবিশ্বে মোট গ্যালাক্সির সংখ্যা কত হতে পারে?
*মিল্কিওয়ে কী?
*বিশ্বজগতের গঠন নিয়ে মানুষের ধারণা আগে কী ছিল?
*সূর্যকেন্দ্রিক মডেলের ধারণা কীভাবে এলো?
*পৃথিবীকেন্দ্রিক মডেল থেকে সূর্য কেন্দ্রিক মডেলের ধারণায় বিবর্তনের পক্ষে যুক্তি কী কী ছিল?
*বিগ ব্যাং তত্ত্ব কি?
*বিগ ব্যাং তত্ত্বের সপক্ষে কি বিজ্ঞানীরা কোনো প্রমাণ পেয়েছেন?
তৃতীয় ও চতুর্থ সেশনঃ
সৌরজগত সম্পর্কে ফ্ল্যাশকার্ড তৈরির কিছু প্রশ্নের নমুনা নিচে দেওয়া হলো-
★ আমি সৌরজগতের সবচাইতে গরম গ্রহ,বলতো আমি কে?
উত্তর: শুক্র গ্রহ।
★ আমি গ্যাসদানব,আমার ৪টি উপগ্রহ আছে,বলতো আমি কে?
★ আমি লালচে গ্রহ,পৃথিবীর সাথে সবচেয়ে বেশী মিল রয়েছে আমার,বলতো আমি কে?
উত্তর: মঙ্গল গ্রহ।
★ আমার রয়েছে বলয়, পৃথিবীর ২৯ বছর সমান আমার এক বছর,বলতো আমি কে?
★ আমি সৌরজগতের কেন্দ্র,বলতো আমি কে?
★ পোষ্টার তৈরী : সৌরজগতের গ্রহসমূহ
গ্রহের নাম | বুধ | শুক্র | মঙ্গল | বৃহস্পতি | শনি | ইউরেনাস | নেপচুন |
পৃথিবীর তুলনায় কতগুন বড় বা ছোটো | প্রায় ২.৫ গুণ ছোটো | প্রায় পৃথিবীর সমান | পৃথিবীর প্রায় অর্ধেক | ৩০০ গুণ বড় | ৯.৪৫ গুণ বড় | ৪ গুণ বড় | প্রায় ৪ গুণ বড় |
গঠন কেমন | কঠিন | ভূত্বক কঠিন, অভ্যন্তরে উত্তপ্ত তরল | কঠিন | বায়বীয় | বায়বীয় | বায়বীয় | বায়বীয় |
গ্রহের তাপমাত্রা কেমন | -১৭৩ থেকে ৪২৭ ডিগ্রী সে. | ৪৭৬ ডিগ্রী সে. | -৬৩ ডিগ্রী সে. | -১১০ ডিগ্রী সে. | -১৪০ ডিগ্রী সে. | -২২৪ ডিগ্রী সে. | -২০০ ডিগ্রী সে. |
সুর্য থেকে কত দূরে অবস্থিত | ৫৮ মিলিয়ন কিমি | ১০৮.২ মিলিয়ন কিমি | ২৩০ মিলিয়ন কিমি | ৭৭৮ মিলিয়ন কিমি | ১.৪৩৪ বিলিয়ন কিমি | ২.৮৭ বিলিয়ন কিমি | ৪.৫ বিলিয়ন কিমি |
উপগ্রহ কয়টি | নেই | নেই | ২টি | ৯৫টি, ৪টি বৃহৎ | ১৫০ টির বেশী | ২৭ টি | ১৪ টি |
বায়ুমণ্ডল আছে কিনা | অত্যন্ত পাতলা বায়ুমণ্ডল | বায়ুমণ্ডল ঘন | পাতলা বায়ুমণ্ডল | বায়ুমণ্ডল ঘন | বায়ুমণ্ডল ঘন | বায়ুমণ্ডল ঘন | বায়ুমণ্ডল ঘন |
দিনের দৈর্ঘ্য কত ঘন্টা | পৃথিবীর ৬ মাসের সমান | পৃথিবীর ২৪৩ দিনের সমান | পৃথিবীর ১দিনের চেয়ে একটু বেশী | ৯ ঘন্টা ৫৫ মিনিট | ১০.৭ ঘন্টা | ১৭ ঘন্টা ৫৩ মিনিট | ১৬ ঘন্টা |
বছরের দৈর্ঘ্য কত | ৮৮ দিনের সমান | ২২৫ দিনের সমান | ৬৮৭ দিনের সমান | ১২ বছরের সমান | ২৯.৪ বছর | ৮৪ বছর | ১৬৫ বছর |
*অনুশীলনী প্রশ্নঃ শুক্র গ্রহের অন্য নাম কী? এটি শুধু ভোরে কিংবা সন্ধ্যায় কেন দেখা যায়?
*অনুশীলনী প্রশ্নঃ পৃথিবীর বাইরে আর কোন গ্রহে মানুষ বসতি স্থাপন করতে পারে? কেন?
*অনুশীলনী প্রশ্নঃ প্রত্যেকটি গ্রহের একটি বৈশিষ্ট্যের কথা বলো যেটি অন্য গ্রহগুলোতে নেই
পঞ্চম সেশনঃ
নমুনা গল্প:
বৃশ্চিকঃ

কালপুরুষ:

*নেবুলা কী?
*নক্ষত্রের জন্ম হয়েছিল কীভাবে?
বাংলা বর্ষপঞ্জি | জ্যোতিষবিদ্যা বা ভাগ্য গণনা | |
কীভাবে এলো? | আকাশের নক্ষত্রমন্ডলী থেকে | আকাশের নক্ষত্রমন্ডলী থেকে |
কী কাজে ব্যবহার করা হয়? | দিন সমূহকে হিসাব করার জন্য | ভাগ্য গণনার জন্য |
বৈজ্ঞানিক ভিত্তি আছে কিনা? | আছে | নাই |
ষষ্ঠ সেশনঃ
প্রচলিত অবৈজ্ঞানিক চর্চা বা কুসংস্কার | রাশি চক্র বা ভাগ্য গণনা |
নির্দিষ্ট ঘটনা বা প্রমান যেখানে এই চর্চার নজির দেখেছ | কিছু লোক বিশ্বাস করে যে ভাগ্য তাদের জীবনের |
অবৈজ্ঞানিক বা কুসংস্কারপ্রসূত মনে করার পেছনে | জীবনের ঘটনাগুলি জিন, পরিবেশ |
তোমার দায়িত্ব কী হওয়া উচিত? | আমি তাদেরকে বুঝাবো, এগুলোর বৈজ্ঞানিক কোনো ভিত্তি নেই। তাছাড়া ধর্মীয় |
আকাশের দিকে তাকালে এখন নতুন কী কী চোখে পড়ছে বা নতুন কী চিন্তা মাথায় আসছে? | উল্কা, ধ্রুবতারা, শুকতারা।দিনের বেলা আকাশে তারা দেখা যায় না কেন? |
এই বিষয়ে আর কী কী প্রশ্ন মাথায় ঘুরপাক খাচ্ছে? | আকাশের শেষ সীমা কোথায়? |
As an Amazon Associate I earn from qualifying purchases.
[…] Read More: আকাশ কত বড়- ষষ্ঠ শ্রেণী […]